Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

-ঐ ঐ থাম।
এই শব্দে শিশিরের ঘুমটা ভেঙ্গে গেল।অনিন্দ্য রীতিমত ঘুমাচ্ছে।সাথে যুক্ত আছে বিশ্রী নাক ডাকার শব্দ।এখন আবার বিড় বিড় করে কি যেন বলছে?কি স্বপ্ন দেখছে,কে জানে?শিশিরের রাগ ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে।অনিন্দ্যকে হাত দিয়ে নাড়া দিল।
-জান,প্লীজ জান,আর কিছুক্ষণ থাক।
এই বলতে বলতে অনিন্দ্য

 

রাত খুব নিঝুম হয়ে গেছে

নিরবতায় চারপাশ একেবারে

ঘুটঘুটে অন্ধকার,

জীবনের প্রয়োজন যেন

দূরে কোন জ্বলে থাকা

প্রদীপের আলোয় সীমাবদ্ধ….

বেঁচে থাকার আনন্দই আজ

অনেক বেশী করে উপলব্ধি করছি

নিঃশঙ্গতাকে সাথে নিয়ে

একাকী কোন নিঝুম রাতে….।

 

 

আজ আর যাওয়া হয়না ক্ষেতে

বসাও হয়না বন্ধুরা আসন পেতে

সরষে ফুল ও ভাসেনা চোখের পাতায়,

খেলেছি কতো খেলা মাঠে তাতে

কখনো বিকাল পেরিয়ে সন্ধ্যা রাতে

আজ তা-দেখি ফেইজ বুকের পাতায় ।

 

অনেক গুলো ফুল এক সাথে জড়িয়ে

সরষে গাছের আঁশ গুলো ভরিয়ে

বানিয়েছি ফুলের ছোট্ট কতো বল

পিঞ্জরপাখি

………..জাফরপাঠান

 

যদি আমায় মানব কূল–বলে যায় অমানুষ

পুঞ্জিভূত করিনা ক্ষোভবিন্দু,

অপছায়া যদি বলে তুই পুণ্যহীন ফানুস

সীধুতে গাঁথিনা বিষাদ সিন্ধু।

 

ভৌত অপবাদ যদি নিয়ে যায় টানি

লিখে দেয় ঠিকানা পিঞ্জর,

তবু এ তিথি–মনে জাগিবেনা ভীতি

যদিও

জীবন আটকে গেছে সীমাবদ্ধ পৃথিবীর গোলাকার মানচি্েএ । তাই এখন আর কোন রহস্য পাই না । যাপিত জীবনের যে পুনঃপুনঃ ক্যালেন্ডার চক্ষু সম্মুখে দন্ডায়মান তাতেই রোজ চোখ বুলাই । এবং আফসোস করি । স্বাধীন জীবনের পরাধীন ইচ্ছাকে অনিচ্ছুকভাবে প্রতিদিন মেনে

কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
জলের ‘পরে ভাসে
কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
সকাল সাঁজে হাসে।

কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
সাদায় বেগুনী ছোঁয়া
কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
বৃষ্টি জলে নাওয়া।

কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
কিশোরী গাঁথে চুলে
কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
সবুজ গাছের কোলে।

কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
যায় না তারে ভুলা
কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
ডোবার জলের মালা।

কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
মরব তোমায় দেখে
কঁচুরীফুল কঁচুরীফুল
গাঁথবো আমার বুকে।

৩১১৪, ঢাকা।

কেন জেগে থাকা–আগামী ভোরেই যদি বসন্ত আসবে ?
পাতা ঝরার স্বপ্নটুকু বুকে তবে মেখে নিতে দাও.
ছন্দ তো সেখানেও আছে–দেখো–ঝরঝর শব্দ পতন,
হওয়ার স্বেচ্ছাচারে দেখো ঘূর্ণি ফুঁৎকার,তৃষিত শরীর,
আর পলাশ শিশু যদি না ফুটল কালকে–
তবু স্বপ্ন জেগে থাক
বসন্তের হৃদয়ে নিত্য দিনের ফোটা ফুল ঝরে

পথের মাঝে পথ হারিয়েছি বলে
নই আমি দিশেহারা, অক্ষয় চেতনারা
বারংবার দিচ্ছে ডাক; ফিরে এসো
মিট মিট তারা জ্বলে দূর আকাশে
চতুর্দশী চন্দ্র বিলায় মায়াবী জোসনা
আলোর বন্যা ফুটিয়ে হাসে অংশুমালী
ক্ষণে ক্ষণে ঝলকায় ক্ষণপ্রভা
চারদিকে আলোকের মিছিল
হৃদয়ের কপাট খুলে দিতে প্রস্তুত প্রীতিলতা
সূর্যসেন , নুর হোসেন আজও

( পূর্ব প্রকাশিতের পর )

 

সন্তান হবার পর অন্তত সালেহা আশা করেছিল মানুষটা বুঝি এবার সংসারের কথা ভাববে ! ভাববে নিজেদের ভবিষ্যতের কথা !

কিন্তু আদতে তা হয়নি । অন্তত সালেহা যেভাবে জীবনটাকে দেখে অভ্যস্ত – সেই হিসাবে আহাদ মাষ্টার কখনোই সংসারী

(নবম পর্ব )

এই সেই পাহাড় এর চূড়া পৃথিবী ধংসের পরে যেখানে জেলান আর আইমা প্রথমে এসে পড়েছিল। অনেক সৃতি তাদের মনে ভিড় করছিল। দুইজন দুইজন কে যদিও দেখছিল কিন্তু এখন তাদের মাঝে বাধা হয়ে আসছিল সময় প্রকৃতি। দুইজনে দীর্ঘনিশ্বাস ফেলল

go_top