ইশ ! গতকাল মোবাইলে জিপি সিম এ্যাকটিভ করেছিলাম। কিন্তু মোবাইল অন করতেই ঘন্টাখানিক সময় লেগেছিল। আবার অন হলেও নেটে ঢোকা যাচ্ছিল না। সেটটাও স্লো হয়ে গিয়েছিল। তাই সব এ্যাপসগুলোকে সেট মেমোরি থেকে স্থানান্তর করে মেমোরিতে নিয়ে সেটটা রিস্টোর করেছিলাম। আজ

আমরা যে ভাবে দেখি, পর্ব-২১ (১)

প্রথমেই বলে রাখা ভাল, আমরা চোখের জ্যোতি দ্বারা কোন কিছু দেখিনা। চোখের এমন কোন আলোক রশ্মি নাই, যা দিয়ে আমরা কোন কিছূ দেখতে পারি।

তা হলে আমরা কী ভাবে কোন বস্তু দেখে থাকি?

এর একটি মাত্রই উত্তর,

পঞ্চম পর্ব

ফাবি আইয়্য়ী আলায়ে রাব্বি কুমাতি কাজ্জিবান
হুজুর চোখ বন্দ করে তখন থেকে সুরা আর রহমান পড়ছেন
তবে তুমি আল্লাহ র কোন অনুগ্রহ কে অস্বীকার করবে ?

ভাই সাহেব রা আমারে কাগজ কলম দেনতো। হুজুর কাপতে কাপতে বলল।

দাড়ান এখন কোথায়

ভুতে ধরেছে সুমাইয়া বিবিরে
লিখছে হাবুল তাবুল
বউ সাজবে পুতুল বিয়ের
বলবে কবুল কবুল,

বৈদ্যি এলো বেত্র হাতে
পানি পড়া ছিটায়
এমন মারটা দিল যে ভাই
ছড়ার ভুতটা পালায়।

—————————-

আজ জীবনের ভাবনা নিয়েই
কাটে আমার প্রতিটা মুহূর্ত ,
তোমার দেওয়া ব্যথার স্মৃতি
মনে পড়ে আজও সেই শর্ত ।

সারাদিন কাজের ফাঁকে ফাঁকে
তোমায় নিয়ে লিখে কাটাই বেলা ,
ভাবনাকে কখন ও দূর করে
হাসি আনন্দে;করে যাই খেলা ।

বুঝতে দেইনা কারোরে আমি
সিঁথির সিঁদুর কেন কপালে ,
সব ছেড়ে

পায়েশ খাওয়া পর্ব শেষ। কাওসার ভাই মুচকি হাসতে হাসতে বেরিয়ে গেলেন। তার মুচকি হাসির কারণ, বুবুর মিথ্যেটা আমার কাছে ধরা পড়েছে। আমার ধারনাই ঠিক। বুবু পায়েশ রান্না করেছে আমার এখানে আসার আগে। এটা নতুন কিছু না। বুবু আমার সঙ্গে সাজিয়ে

গ্যালাক্সি, ছায়াপথে বন্ধুর পথ চলেছি প্রহরের পর প্রহর
গভীর পদ চিহ্ন এঁকে দিয়েছি নক্ষত্রের পর নক্ষত্রের ঊষর ভূমিতে
উৎসুক দৃষ্টি হন্যে হয়ে অনন্তর খুঁজে ফিরেছে তোমাকে
লুব্দকের অহংকারী তপ্ত নিঃশ্বাসে, অশান্তির আগুনে পুড়ে
নিয়নের আলোর মিছিল মিটিমিটি জ্বলে আর নিবে !

আচানক নেমে আসি পৃথিবীর

আরজু আপু ভূত দেখেই, চিৎ হয়ে যায় পড়ে
চলন্তিকার ব্লগাররা সব, মরছে নাকি ডরে

রুহুল আমিন, মিন্টু জিয়া, বৈদ্য নিয়ে খাড়া
আমির হোসেন এসব দেখে, দিল ভীষণ তাড়া

ভূতের ডরে আরজু আপু, করছে আবল-তাবল
পথ্য-পানি যা দিয়েছে, খাচ্ছে ডাবল-ডাবল

ছুটে আসে মাহবুব এবং, শান্ত, স্বপ্নিল রায়
মালেক,