Today 13 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

প্রতিদিনই শ্রম বেঁচে বাজারে
জীবন চালায় হাজারে হাজারে।
এই শহর ওই শহরে যত বড় বড় অট্টালিকা
তৈরীতে শ্রমজীবিদেরই বড় ভূমিকা।
নদীর উপর আছে যত ব্রীজ আর সেতু
খেটে খাওয়া মানুষগুলো এসব বানানোরও হেতু।
হাসি মুখে দিয়ে দিয়ে শ্রম
জীবনজুড়েই যেনো ভরা ভ্রম।
না পেয়ে শ্রমের উপযুক্ত মূল্য
বেঁচে থাকাটাই

আমার খুব একা লাগে

হিম ঠান্ডায় জমে যাওয়ার মত,

ঘরের এক কোণে বসে

যখন তোমাকে না পাওয়ার কথা ভাবি…

এমন হলে আমি থাকবো কি করে ?

 

স্তব্ধ জীবন হাহাকার করে ওঠে

সূর্যের আলোর মধ্যেও অন্ধকারের হানা,

জীবনের তীল

বিশ্রাম কাজেরই অঙ্গ
একই সঙ্গে পাতা
নয়নের অংশ যেন
নয়নেতে গাঁথা।

(রবীন্দ্রনাথের ক্ষনিকা থেকে)

বিশ্রাম কিছুক্ষন সবার জন্য
আজকের দিনটা
আমার তোমার চলন্তিকার সবার জন্য
আমার গল্পের যত ভূত প্রেত পিশাচ দের জন্য।

একদিনের জন্য সবাইকে ভয়ের রাজ্য থেকে
কঠিন কর্মজগত সরিয়ে
বিশ্রামের রাজত্বে আনতে চাই।

সরে যাও যত ভূত প্রেত

বিশ্বাস যাহার জোনাক পোকা
জ্বলে আর নিভে।
দ্বিধার ঘোরে ছন্নছাড়া
মোহনার ভবে।
কুলে কুলে কুল খুঁজে
যাযাবর সফর।
হয়নি তার তীরে ভেড়া
বিশ্বাসের নোঙ্গর।
জ্বলে-নিভে যে আলো
আঁধারের শুরু।
দোটানার বিশ্বাস যার
দ্বিধার ও গুরু।

এই রোদ্র এই বৃষ্টি
যার এমন আকাশ।
তার ঘরে বিশ্বাসের
ক্ষণিকের নিবাস।
এই ভেজায় এই পোড়ায়
ঠুনকো ভরসা।
আরো আছে আচানক
ঝাপসা কুয়াশা।
বহুরূপি যার

শ্রাবন্তী মুচকি হেসে বলে-তাহলে তো আমি সাধারণ কেউ নয়।
ফিকও হেসে বলে-সাধারণ কেউ নও,অতি সাধারণ একজন মানুষ।সেটা কিন্তু আগেই বলেছি।
-বোধহয় বলেছেন,ঠিক খেয়াল নেই।
-তোমাকে একটা বিস্ময়কর তথ্য দেয়।প্রত্যেক মানুষের তেশজোড়া ক্রোমসোম থাকে।কিন্তু পৃথিবীতে তুমিই একমাত্র মানুষ যার একজোড়া বেশি ক্রোমসোম আছে।বিজ্ঞানীরা জোর

প্রাইমারী স্কুল শিক্ষক বাবা আমার ,
সেই যখন শৈশবে আমি /
পাজামা -পাঞ্জাবী পরে যেতেন স্কুলে,
রাস্তায় বের হয়ে পথ চলতেন সামনে-
ধীরে ধীরে অবিরাম /
বিনম্র শ্রদ্ধায় হাত নেড়ে সালাম জানাত
অসংখ্য ভক্ত মানূষকূল /
দুপুর গড়িয়ে বিকেলে যখন
দুর হতে ছুটে গিয়ে,
বাবার জামার আস্তিন ধরে ফিরতাম

প্রিয় নিজ ।

 

অনেক ভেবে চিন্তেও কাউকে পেলাম না যাকে তোমার মতো হরহামেশা এমন বিরক্ত করা যায় । তাই তোমাকেই লিখলাম । তুমি’তো জানো চিঠি লিখার একটা দুর্বলতা সে আমার চিরকালই ছিল । কিন্তু আমার যা ভাষাজ্ঞান তাতে আমার ভয় হয়

সকাল হতেই তাড়া হুড়া শুরু হলো যার যার মতো সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছে অপারেশণের জন্য । সংবাদ এসেছে বংশাই নদী দিয়ে একটি লঞ্চে করে পাক-সেনারা উত্তর দিকে আসছে । লঞ্চটি আসবে আমাদের গুপ্তচর এসে আগের দিন সংবাদ দিয়ে গিয়েছে। ৩০ থেকে

ফলের মধ্যে প্রিয় আমার
আম, জাম, কাঁঠাল ও কলা,
মাছের মধ্যে প্রিয় আমার
রুই, পুটি, শিং ও মলা।
পাখির মধ্যে প্রিয় আমার
বাবুই, টিয়া, ময়না ও কোকিল,
ফুলের মধ্যে প্রিয় আমার
জুঁই, চামেলী, জবা ও বকুল।
গাছের মধ্যে প্রিয় আমার
সেগুন, গর্জন, মেহগনি ও জারুল,
পশুর মধ্যে প্রিয় আমার
মেষ, মহিষ,

লক্ষ মানুষের প্রাণের বিনিময়ে
এই স্বাধীনতা কি চেয়েছিলাম !
পুড়বে মানুষ মরবে মানুষ পরে ও
এমন স্বাধীনতা কেন পেয়েছিলাম ।
আজও হচ্ছে ধর্ষিত নারী
ক্ষমতার মোহে বারং বার ,
আজও কুড়ায় পথ শিশু তেমনি
জীবন বাঁচাতে করে কারবার ।
আজও

go_top