অন্বেষা ফোন করে বলে দিল যে তার পরনে থাকবে গোলাপি শাড়ী, হাতে গোলাপি গোলাপ ।
আর আরিফের পরনে থাকবে নীল টিশার্ট, আর হাতে লাল গোলাপ ।
যথাসময়ের আগেই অন্বেষা পৌঁছে গেল সেখানে ।
আরিফ পৌঁছল ২০ মিনিট পর। অপেক্ষা যে কি জিনিস অন্বেষা
শ্রাবন্তী চুলে বেনী করবে।মাকে ডাকছে।
-মা,মা?
এমন সময় প্রচণ্ড আলোতে চোখ ঝাঁঝিয়ে গেল।কিছুক্ষণ চোখে কিছু দেখতেই পেল না।চারদিকে যেন প্রচণ্ড অন্ধকার।মিনিট দশেক পর।সবকিছু আবছা আবছা দেখছে।সবকিছু কেমন জানি এলোমেলো লাগছে।আশেপাশে সবকিছু তার বড় অচেনা লাগছে।চারপাশে ভাল করে দেখল।পিছনে তাকাল।তাকিয়ে অবাক হয়ে গেল।তার
সর্বশেষ প্রসঙ্গ।
ইস্টিশনের পাশে দ্যিয়া যাচ্ছিলাম
ঘ্যাচাত একটি শব্দ।
আবারো।
এক্ষুনি……..
কালা বিলাই: ম্যাঁও…..ম্যাঁও
ম্যাঁও-ম্যাঁও শুইন্যা…….থাইম্মা গেলাম
(কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে) আবারো ..ম্যাঁও…. ম্যাঁও
(বিরক্তি নিয়ে উচ্চস্বরে) ‘কালা বিলাই’ টা কহন যে খেইপ্পা যায় আজকাল আন্তাজ করাই মুস্কিল।
পাশের লোকটি কিঞ্চিত এগিয়ে কৈল ক্যান ভাই, কী অইছে?
আঁরে ভাই, কৈয়েন্না………
আঁরে হেইড্যা
বন্ধ করতে হবে
বাচালতা
আজ থেকে।
শুরু করতে হবে
কাজ
পুরাদমে।
দিচ্ছি নিজেকে
যেই মেসেজ
কথা কম
কাজ বেশী।
অযাচিত উপদেশ
বন্ধ আজি।
নিজেকে বানাও
নিজের সাইনবোর্ড।
বলতে হবেনা
কিছুই।
উপদেশ দিতে হবেনা
মোটেই।
তোমার আচরন স্বভাব
সবই যেন হয়।
তোমার ই বিজ্ঞাপন_
দেখ ভিতরে
তোমার নিজেকে
ধুয়ে পরিস্কার করে
নিয়েছ কি আপন ভূবন
অপরকে উপদেশ দেওয়ার আগে_
পড় বেশী বেশী
জান আরও বেশী
নো দাইসেল্ফ
এ সাজাও
নিজের জীবনকে।
সক্রেটিসের