হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
[সারাবিশ্বে প্রকাশ্যে কিংবা লোকচক্ষুর অন্তরালে যারা আজ ও জনতার মুক্তি সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন, সেইসব অমিত আশাবাদী অসমসাহসী সংগ্রামী মানুষদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত]
কি যেন হল?এরপর কি হল?
লেখক নিশ্চুপ।কাহিনী জমজমাট হয়ে উঠেছে।পাঠকের কিছুতেই তর সইছে না।লেখকের উপর খুব রাগ উঠছে।লেখাটার শেষ না পড়লে কিছুতেই ভাল লাগছে না।কিন্তু লেখক নিরুপায়।তার মাথা একেবারে খালি মনে হচ্ছে।লেখাটা কিভাবে শেষ করবে কিছুতেই ভেবে পাচ্ছে না।কেন জানি মনে
চলন্তিকা ব্লগটি কী সত্যি ঝিমিয়ে পড়ছে? নাকি মরে যাচ্ছে। না কোনটাই আশা করছিনা।তবু না বলে পারছিনা।কারণ এখানে এখন নেই কোনো সক্রিয় ধারাবাহিক ব্লগিং।সবাই যেন চুপসে গেছে।এইভাবে আর কয়দিন চলতে দেয়া গেলে ব্লগটি সক্রিয় রাখা দুরূহ হবে।ভালো লেখক ধরে রাখাও কঠিন