হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
একটা মেয়ে ২৫-৩০ পর্যন্ত বাবা মায়ের বাড়িতে থেকে বড় হয় । যতটুকু আদর যত্ন, মায়া সব ওইখান থেকেই সংগৃহীত । সব মায়া কাটিয়ে সে যখন সম্পূর্ণ অচেনা একটা পরিবেশে এসে ঠাঁই নেয় স্বভাবতই সেখানে খাপ খাওয়াতে একটু কষ্ট হবে বৈকি
আমরা ব্লগে লেখালেখি করি। অনেকে পরিচয় গোপন করে ছদ্মনামে লিখি। কিন্তু কেন আপনারা পরিচয় গোপন করে ছদ্মনামে লেখেন জানিনা। আমরাতো কোন অসামাজিক কার্যকলাপ করিনা ব্লগে। অন্ততপক্ষে চলন্তিকায়। আবার অনেকে তাদের প্রোফাইলে কিছুই দিতে চায় না। অনেকে ছবিও আপলোড করে না।
ভূমিকা: ভূতের গলির সেই ভূত কি ফিরে এলো? আমার লেখা প্রথম উপন্যাস।এই উপন্যাস লিখতে লিখতে সাহস সঞ্চয় করে উঠছিলাম মানুষের সাথে কথা বলার মেসেজ শেয়ার করার। প্রথমে ভেবেছিলাম বক্তব্যধর্মী কোন লেখা লিখব।কিন্তু পরে সেই ধারাবাহিকতা রাখতে পারিনি যেহেতু লেখায় অনভিজ্ঞ