মানুষ কত অসহায় বুঝতে চাও তো চক্ষু বন্ধ করো , দেখ তোমার পার্শ্বে কিছুই নেই । তুমি যেন অমাবশ্যার ঘোর নিশিতে ডুবে আছ । নিজেকে কি পরিচয় দিবে ? তুমি জন্তু ,মানুষ,উদ্ভিদ নাকি কোন বস্তু তাও সঠিক ঠাহর করতে পারবে

ভালবাসি তোমায় অনেক বেশি

যতটা না ভালবাসি নিজেকে।

কি দেবো তুলনা?

এর কাছে তুচ্ছ দেখায় নীলাকাশ কে।

বাতাসের সাথে যুদ্ধ আমার

তোমার নিঃশ্বাসে মিশবে আগে কে?

তোমার হাসির জন্য

আমি ক্ষণেক্ষণে বদলাই নিজেকে।

পৃথিবীর সব ফুল তোমার জন্যেই

আমি আপন করেছি কাঁটাকে।

সুর্যকে দিয়ে ফাঁকি

আমি আড়াল করেছি তোমাকে।

এতটাই ভালবাসি আমি

দাদুর গল্প

__________

জানিস    দাদু  ?

কেমন  ছিল    সেদিন   মোদের

কি  করে  বুঝাই  বল,

বৈশাখ   জৈষ্ঠের    রোদের   পর ই

নামতো    আষাঢ়ে   ঢল ।

ঢলের    পানি    নামতো   যখন

গভীর    নদীর    বুকে,

নদীর  যত   আষাঢ়ী    মাছ

মাঠে

এ কেমন উত্তাল করছে বুকের ভিতরে
সাগরের গর্জন শুনতে পাই কানে
দেখি সারা পৃথিবী পাংশু বর্ণে ছেয়ে গেছে,
চন্দ্রা আমি ভাবতে পারি না
আজ আর তুমি আমার পাশে নেই।
আজ ঐ হাত ধরে অন্য কেউ
চোখের সামনে দিয়ে চলে যাও দুজনে হাসতে হাসতে,
আমি নিজেকে ঠিক রাখতে

পাষাণ বর্ম যার পরিধান তাহাকে স্পর্শ করে না করুণ আর্তি।
তার তরে অস্পৃশ্য অসহায়ের আর্তনাদ-অহমিকার অলংকারে মোড়ানো যার মূর্তি।
চামড়ায় গড়া নহে যার দেহ তার তরে বেদনা দূর্বোধ্য।
ক্লান্তি-অবসাদ উহ্য অভিধানে-যার ঝরে না কপাল বেয়ে সাদা রক্ত।
কি যন্ত্রণা কুড়ে কুড়ে খায় যে

রবি র দেশপ্রেমিক অ্যাড টা দেখে বেশ ভালো লাগলো। ছোট একটা অ্যাডে এ তারা সব কাভার করেছে ।পুরা বাংলাদেশ এর সোশ্যাল, পলিটিকাল সিচুয়েশন ।সব দেশ প্রেমিক কে তার প্রশ্নের উত্তরে একজন সি এন জি চালক বলছে আমি দেশপ্রেমিক । দাড়ি