হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
পুং না হলে কিছুতেই বুঝবে না যে , কতটুকু কাম উত্তেজনা জাগলে কু পলকে তোমাদের গিলে গিলে ভক্ষণ যা জীনাতুল্য পাপ । অনেকে বক্র পন্থে চিন্তা করে বলে , ফল পাকলে সকলের নজরে পড়বেই এটাই স্বাভাবিক । আমি তাদেরকে বলছি
সে আসে আর যায় ।আসে খুব ধীরে।আমার বন্ধু পাওয়ার কম্পিউটার।এখন ও পাওয়ার স্টেবল হয়নি আমাদের।তারপর ও সবাই অনেক আনন্দিত স্বাধীনতার পাওয়ার আনন্দের মত।মনে হচ্ছে কারফিউ (এখানে প্রতিকূল হাওয়া মিলিটারীর ভূমিকায়) থেকে ফ্রি হলাম মাত্র।
মানুষ মানুষকে এমন বিপদে ফেলতে পারে তা আমার কল্পনায়ও ছিল না । ষোল কোটি মানবের দেশে প্রার্থীর অভাবে আমি আমার নগদ ভোটখানার কোন বিকিকিনি করতে পারবো না এমন অসম্ভব সম্ভব চিন্তা আমাকে বিস্তর বিপদে ফেলে দিয়েছে । বছর পাঁচ বসে
কান্না হাসি দুঃখ ও সুখ এক নিয়মে চলে
চাঁদের সাথে ফুল জোনাকি নিত্য কথা বলে
ছবির মতো আকাশ ভাসে স্বচ্ছ নদীর জলে
হাসি মুখে সময় পেরোই কতো যে কৌশলে
শীতল পাটি বিছিয়ে ডাকে ফুল ফাগুনের বেলা
সবুজ বনে ঘাসের মাঠে ফড়িং করে খেলা
মধুর সুরে কোকিল
আমার মাতৃভাষা বাংলা । গর্বের সাথে বলতে পারি যাদের ত্যাগ আমাদের এ বাংলা ভাষাকে এনে দিয়েছিলো তারা আমাদেরই এ বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান । যে বীর সন্তানেরা বাংলা ভাষার জন্য তৎকালিন পাকিস্তানিদের উপর নিজেদের অবস্থান সুস্পষ্ট করে আত্নাহুতি দিয়েছিলেন তাঁরা কেউ