ডিএসএলআর সাথে নিয়ে আসলেই ঘোরা যায় না। যেমন ওজন তেমন ভয়ও করে সাথে নিয়ে ঘুরতে । কোথাও বেড়াতে গেলেই কেবল ডিএসএলআর সঙ্গে নেই। কিন্তু সুন্দর তো আর বৃথা যেতে দিতে পারি না। যখন কিছু ভাল লাগে দেখতে তখন মোবাইল দিয়েই
বিস্তারিত পড়ুনবাণিজ্যমেলা ২০১৬ এ গিয়েছিলাম । মেলার মাঝখানে…. এই ফুলের বাগান। তাছাড়া গাদা ফুলগুলো আমার অফিস থেকে তোলা
ফুলের ছবি
১। এ ফুলের নাম জানি না
৩্। নাম না জানা ফুল
৪। বাসন্তি আর হলুদ গাদা । আমার অফিস থেকে তোলা
৫। বাসন্তি গাঁদা
৬।
৭। ডালিয়া
বিস্তারিত পড়ুন©কাজী ফাতেমা ছবি
কাড়াকাড়ি ধরাজুড়ে
শক্তি থাকলে মুল্লক যে তার
খুশি থাকে মানুষগুলো
কেড়ে নিয়ে অন্যের আহার।
বুকের ভিতর মায়া নাইতো
লড়ে মানুষ নিজের স্বার্থে
ছিনিয়ে নিতে ব্যস্ত যে
দিতে নারাজ কিছু আর্তে।
মুখের মাঝে মুখোশ এঁটে
ঘুরেফিরে মানুষ মাঝে
ভাল মানুষ সেজে বেড়ায়
স্বার্থ লুকায় বুকের ভাঁজে।
বন্ধু হয়েও হঠাৎ করে
দিতে পারে
কয়েক মাস আগে কিছুক্ষণের জন্য গিয়েছিলাম জাফলংয়ে
যেতে যেতে সন্ধ্যা হয়ে গেছিল । ছবিও তেমন ভাল উঠাতে পারিনি
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
বিস্তারিত পড়ুনকর্মক্ষমতা শরীর থেকে কেড়ে নেয় সময়
বিগত দিনগুলো ছিল হায় কত না স্বপ্নময়;
শরীরে দাপটে চলেছি রঙ্গময় জীবন-যাপন,
কত আপন হয়েছে পর, পর হয়েছে আপন।
কাজের ফাঁকে আড্ডা,মশগুল কথা দেয়া-নেয়া
ধীরে ধীরে চলে গেল তরতরিয়ে হায় কাল-খেয়া।
অফিস ফাঁকি দিয়ে কত করে যাচ্ছি কেনাকাটা
সুযোগ
১। আমাদের বাড়ির সামনের রাস্তা
২। মাছ ধরার মৌসুমে
৩। ক্লান্তির কাটাতে এক কাপ চা
৪। নীল দিগন্ত
৫। একাকি………
৬। এক টুকরো নীল
৭। সিলেটের একটি মসজিদ
৮। সিলেটে সুরমা নদীর ব্রিজ
৯। জল আর সবুজ আর নীল
১০। একটি উজ্জ্বল দিন
১১। সবুজ আর নীল
১২। সবুজ আর নীল
১৩।
বিস্তারিত পড়ুনআর কতকাল উদাস হয়ে কাটাবে
আর কতো অযথাই অন্তর টুটাবে…..
ভাবনাগুলো উড়িয়ে দাও অথৈ নীলে
বা নীল সমুদ্রের ডানা মেলা গাং চিলে
সেই যে ভাবনায় মগ্ন, হলে নিশ্চল
অপেক্ষায় আমার ক্ষণ হলো অচল।
বাস্তবে ফিরো, ভাবনা সব ছুঁড়ে ফেলে
চোখ মেলে দেখো কতো ভালবাসা
চারপাশে উড়ে বেড়ায় পাখনা
মৃত্যুচিন্তা প্রতি মুহুর্তেই আমাকে স্তব্ধ করে দেয়
স্বপ্নের পর স্বপ্ন সাজাতে গিয়ে হোঁছট খাই বারবার
দেয়ালে যেন পিঠ ঠেকে যাচ্ছে,
এখনি ক্ষয়ে যাবো, গলে যাব!
ধ্বংসের পর ধ্বংস ধেয়ে আসছে জেনেও
টপকে যেতে পারছি না সময়ের ধাপ;
মৃত্যু যেন উল্লাসে রত
চোখের সামনে ঘুরাফেরা করছে অবিরত।
ঘর থেকে
বিস্তারিত পড়ুনআঁধার রাতে ঘরের চালায়
মারলো কে মস্ত ঢিল
পাই যদি হাতের নাগালে
মারবো ধরে দুই কিল।
হাবলু বলে ভূত দেখো ঐ
নারকেল গাছের মাথায়
জ্বলছে নিভছে হলুদ তারা
খেলছে গাছের পাতায়।
ভুত দেখো নাড়িয়ে দিলো
গাছের সকল পাতা
ভূতেরা সব বসে আছে
মাথায় দিয়ে ছাতা।
ভূতরা ছন্দে নৃত্য করে
নারকেলের গাছটায়
আজ বুঝি বা
জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলো
কাটিয়েছি একা, নিসঙ্গতায়
হিম ঠান্ডায় বারান্দার গ্রীল ধরে দাঁড়িয়ে
ল্যাম্পপোষ্টের আলোয় কীট পতঙ্গের খেলা দেখেছি রাতভর।
কুয়াশায় ঢাকা রাস্তায়, নেড়ি কুকুরেরা ঘুরে বেড়ায়,
বিনিময় করে নিজেদের মধ্যে ভালবাসা।
কখনো নিশ্চুপ তারাহীন আকাশে তাকিয়ে নির্নিমিষ,
অশ্রু ঝরেছে, শুকিয়েছে একা একাই
আবার ঝরেছে, মুছে ফেলিনি কভু দু:খের
কি দেখবো বলো, যত্তসব তামাশা ঘরজুড়ে
তামাশার আয়োজনটা চলে বেশ জুড়েসুড়ে;
অগ্নির শিখা জ্বলে যেনো ধিকিধিকি করে
টুসটাস ফুটে চলছে,আতশ তুমি হাতে ধরে
আর তামাশা দেখি আমি দাঁড়িয়ে দুয়ারে।
মেঘে মেঘে অনেকটা বেলা গড়িয়ে গেলো
সন্ধ্যা হৃদয় পুড়ানো রক্ত নিয়ে এই এলো
আঁধার নেমে আসার আগেই কিছু
ওদের জীর্ণ কুটিরে আলো জ্বলমল করে না;
টেপা খাওয়া কালো হাড়ি চাপানো চুলায়
টগবগ করে ভাতের ফেন উগলে পড়ছে,
কাগজ অথবা খড়কুটো পুড়ানো আগুনে তেজ নেই যেনো!
কুঁড়িয়ে আনা খড়কুটো ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই
শফিকের মা অর্ধসিদ্ধ ভাতের ফেন গালায়ে দেয়।
দুটো আলু সিদ্ধও তো দিতে হবে!
শফিক
বিস্তারিত পড়ুন
সর্বশেষ ১০টি মন্তব্য