টিফিন ক্যারিয়ার কাধেঁ ঝুলিয়ে কালো রঙের একটা
সাইকেলে চড়ে বাবা প্রতিদিন কাজে যেত। আর মা তখন বাড়ির দরযায় দাড়িয়ে তাকিয়ে থাকতেন বাবার চলে যাওয়া পথের পানে।
বাবা আমার একটা সামন্য পিয়নের চাকরি করে। সচিবালয়ের বড়বড় লেখাপড়া জানা স্যুট টাই পড়া বাবুরা চেয়ারে
ভালোবাসি তোমাকে
হোক তা প্রকাশ্যে বা নীরবেই সবার অন্তরালে।
ঘুমন্ত রাত্রির ক্লান্তির রেশ কেটে যখন
নতুন আরেকটা দিনের উদিত সুর্যের
সোনালী আলো আমার জানালায় এসে পড়ে,
তখন মনে হয় তোমাকে কাছে পাবার
আরেকটি নতুন প্রেরণা মনে জোগাতেই যেন
নতুন একটি দিনের সূচনা হলো।
হেটে যাই দূর থেকে
বিস্তারিত পড়ুনতুমি মনের গহীনে নিষ্পাপ কল্পনা
চোখ বুজে দেখা বাস্তব দুঃস্বপ্ন,
যদি আকাশ নীলে সূর্য হয়ে হাসো।
করি প্রার্থণা প্রতি অনুভবে আমার
একবার ভুল করে আমায় ভালবাসো….।
তোমায় ঘিরে শত উচ্ছাস এ হৃদয়ের,
একমুঠো রোদ বা বৃষ্টির জলকণা।
মন্ময় চোখে সহস্র স্বপ্ন ঘুড়ি উড়ে,
মেঘ ছাড়িয়ে কখনও বা তা
যান্ত্রিক শহরে যত থামে কোলাহল,
নিশ্চুপ মন আঁকছে তার ব্যস্ত ছবি।
শহরের ফাঁদে আটকে থেকে আমি,
জানালার গ্রিলে দেখছি ভোরের রবি।
হাতে নিয়ে সেই পুরনো গানের খাতা,
গিটারের তারে তুলে পুরনো কিছু সুর।
চোখের কোনে ঘুম নেই কোন যেন,
তোমায় পাবার নয়তো আর বেশি দূর।
ঘুমিয়ে পড়া
ধীর পায়ে এগুচ্ছি, কারন আমার কোন কাজ নেই।
ঐযে তড়িঘড়ি করে রাস্তাঘাটে যারা হাটছে তাই
বলে যে সবাই ব্যস্ত কর্মজীবী মানুষ তা নয়।
গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়ছে আর যাতে এই
বৃষ্টিতে শরীর
না ভিজে এটাই হচ্ছে তাদের
তড়িঘড়ি করে রাস্তা পার হওয়ার কারন।
-এই তুই ভিজতেছিস কেনো?
শাহানা খালা
ডায়েরির ২য় পৃষ্ঠায়…
“তিয়াস (ভাইয়া)! তোমাকে বলছি! বাস্তবে না হোক আমার এই ডায়েরির পাতায় তো কিছু বলতেই পারি তোমাকে। এটা আমার রাজ্যে, আমার। এখানে তুমি এক অন্য তুমি। আমার “তুমি”। তাই আমি বলতেই পারি, লিখতেই পারি, ভাবতেই পারি তোমাকে নিয়ে। কারোর
সর্বশেষ ১০টি মন্তব্য