Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

রিক্ত বনবীথিকার শাখে জেগেছে কচি কিশলয়
মৃদুমন্দ দখিনা বায় লেগে বয় সর্বাঙ্গে শিহরণ
ধুলোর আবরণ ভেঙ্গে গাছে গাছে অপরূপ সবুজ মায়া নিকেতন
বনান্তরালে ডাকে কুহু কুহু কোকিল
অশোক পলাশ বনে রঙে রাঙিয়েছেন বিধাতা..
রঙিন সুখে আত্মহারায় মন হারায় সেই কৈশোরের দুরন্তপনায়…
শিমুলের পাঁপড়ি ছিঁড়ে ছিঁড়ে আকাশে

একটু ভাল থাকার জন্য
হলাম না হয় একটু কাল্পনিক
সবার অলক্ষ্যে চষে বেড়ালাম আমার রাজ্যে।

একা আমি, না হয় বানালামই বা
একজ মাইন্ড ফ্রেন্ড
হয়তো তার নাই কোনো অস্থিত্ব
আমিও না হয় হলাম অস্থিত্বহীন একজন।

ওই তো সেদিনই আমার অস্থিত্বহীন হিতৈষী
আমায় বলল কানে কানে
মনোব্যথায় যখনই পরবে মুষড়ে
তখন

আবারও সময় আসবে
স্বপ্নগুলো হাওয়ায় ভাসবে।
থাকবে আলো আঁধারির লুকোচুরি
এক একটা স্বপ্ন হবে এক একটা নূড়ি।
স্বপ্নগুলো ধরবো আমি হাতড়ে হাতড়ে
আলো ছায়ায় বেড়াবো সাঁতরে সাঁতরে।
রাতটা ক্রমেই যদি হয় কালো নিকষ, নিরব
জাগিয়ে আমি রাখবই, রাত্রিজুড়ে স্বপ্ন থাকবে সরব।
অন্তত সেই নিকষ রাত্রিতে পরস্পরের

জেনেও মন কেনো হয় নষ্ট
অযাচিত দু:খগুলো উড়ে উড়ে এসে
জীবনে বাড়ায় শুধু কষ্ট।

যার যা নিয়ে ভাল থাকতে মন চায়
সে থাকুক না তার মত করে,
সে যেটাতে সুখ পায় ।

আমার ভাল লাগাটুকু হয়তো
মন ছোঁতে পারেনি তোমার, তার
জানি অনুভূতিগুলো তাদের জন্য নয়তো।

সবই জানে এ

হঠাৎই সেদিন
এসেছিলো সুদিন
জানালে আমন্ত্রন
মনে বাড়ে উত্তেজন
নিমন্ত্রণ কফি শপে
ভাল লাগায় বুক কাঁপে
দাঁড়িয়ে অপেক্ষা
বাড়ে দেখার আকাঙ্ক্ষা
দুর থেকে
চোখ রেখে
আছো দাঁড়িয়ে
দুহাত বাড়িয়ে

প্রতিক্ষার অবসান
দৃষ্টি উজ্জল শোভমান
দুজন রিক্সা নিয়ে
দেখি চারপাশ চেয়ে
থামলো শপের সামনে
আনন্দ উড়ে পবনে
পরিবেশ মনোরম
কৃত্রিম ঝরণা ঝমঝম
ভিতরটা আলো আঁধারি
সামনে মুখটি ভাসে তারই
খুশির এই ক্ষণটি
হিল্লোলিত মনটি
কথা

আলো আঁধারীর সন্ধ্যায়
মনটা কোথায় হারিয়েছে,
জানি না কিসের ছোঁয়ায়।
মাঝে মাঝে এক চিলতে সুখ,
নিয়ে আসে উড়িয়ে সুখের পায়রারা
সেই সময়টাতে প্রসন্নতায় ছেঁয়ে থাকে মুখ।
দু:খরা পালায় নতজানু হয়ে
ভ্রু রেখা কুঞ্চিত করে
সুখের ছোঁয়ায় দু:খ যায় ক্ষয়ে ক্ষয়ে।
বন্ধন তো চাই নে অন্যকিছু
বন্ধুত্বের আহবানে শুধু দাও সাড়া,
ফিরে

    টিক টিক করে ঘড়ির কাঁটা এগুচ্ছে
ক্রমেই একটু একটু করে রাত বাড়ছে,
ঘড়ির কাঁটার টিকটিক এর চেয়ে মনে হচ্ছে,
আমার হৃদযন্ত্রের কাঁটাই ধড়াস ধড়াস করে বেশী বাড়ি দিচ্ছে।

কত রোগী আসছে – যাচ্ছে …….
ওটি তে রোগীরা ভয় ভয় দৃষ্টি নিয়ে হেঁটে যাচ্ছে,
বের হচ্ছে

যন্ত্রের শহরে পলাশ শাখে
নাই ফুল ফুটন্ত
তাতে কি! লেগেছে আজ
প্রাণে প্রাণে বসন্ত।
রাস্তায় নেমেছে ঢল দেখ ঐ
লাল সবুজ হলুদ বাসন্তির
মিলেমিশে বসন্তের গানে মাতাল
পরশ আনে মনের শান্তির।
কোকিল ডাকে না কুহু কুহু
শুনি না সুরেলা ধ্বনি
শিমুল শাখ নেই পাখি নেই
নেই ভ্রমরের

এ্যা কোরিয়ামের মতই মেয়ে তোর জীবন
কো থায় ছিলি আর কোথায় হলো আগমন
রি ফিউজি হয়ে থাকবি সারা জীবনভর
আ পন হতে পারলি না থেকেই যাবি পর;
ম মতায় আগলে রেখেছিলি যদিও তোর ঘর ।

কবিতারা ক্লান্ত
একটা সময় ছিল যখন
কবিতায় ছিল সুরের লহরী
গান হয়ে কবিতা ভেসে বেড়াত
গোধুলী লগ্নের নীলাভ আকাশের মাঝে
যেদিন সুখে ভাসায়েছিল তারে
কবিতার ছন্দ ভালবাসায়
সেই থেকে অপেক্ষার
প্রহর গোনা;

ঋতু আসে যায়
সে ফের ফিরে আসবে
অপেক্ষায় তাই শরতের শিউলি
প্রভাতের শিশির ভেজা তরুলতা, দুর্বা

go_top