Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আমি ধুলো বালি ছাই
জোরে ফু দিলে নাই
উড়ে উড়ে, ঘুরে ঘুরে হেথা সেথা যাই
বসি গিয়ে কোথাও, যদি একটু জায়গা পাই
অন্যের অধীনে থেকে থাকি পড়ি খাই।

আমি এ্যাকুরিয়ামের মাছ
ঘরের শোভা বর্ধনের জন্য হয় চাষ
বন্দিত্ব জীবনে স্বাধীনতার নাশ
নিজের ইচ্ছে গুলোরে দিয়ে চাপা, করি বসবাস
এভাবেই

ক্ষমতার বড়াই করো না….
……………………কাজী ফাতেমা ছবি
=========================
আসছি ভবে যেতে হবে
বড়াই করে কে, রয়েছে কবে
দুনিয়া সত্য, জীবন মিথ্যে তবে
মেহমান হয়ে হেথা এসেছি সবে।

তুমি আমি, আমি তুমি
বাস দুদিনের, সাক্ষী ভূমি
মরিচিকার পিছনে মিথ্যা ভ্রমি
শেষ ঠিকানা তিন হাত জমি ।

বিভবের আশে অন্যায়ে জড়াই
যতই জ্বলমল অট্টালিকা

মধুর সুরের গান; ভেজায় আমার প্রাণ
সুরের টানে; আবেগ আনে
চোখে জল; করে টলমল
সুরে যে কি সম্মোহ; হই মুহুর্তে বিমোহ
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি;
শব্দে শব্দে ঝরে যেন মধু রাশি রাশি।
সুরে প্রাণে অযস্র তৃপ্তি; সুখে জেগেই চোখ যায় সুপ্তি।
শান্তি বটের ছায়ার মতই;

যার যেমন ইচ্ছা সে চুপ করে থাক
আমি বাবা এসব চুপাচুপির মধ্যে নাই
বকবকিয়েই যাব আমি;
পাখিদের সাথে কিচির মিচির,
বিড়ালের সাথে মিয়াও মিয়াও
চিড়িৎ চিড়িৎ চড়ুইর সাথে
টম জেরীরে নিয়া হেরে গলা ছেড়ে দিয়ে
গাইবই আজ জোরে সোরে।

যার যেমন ইচ্ছা, কাটাক না সময় আলসেমীতে
আমি বাবা অলস

স্বপ্নতো ছিল মাত্র এক মুঠো
চাওয়া পাওয়াও ছিল ছোট ছোট ।

সাগর সম পাওয়ার দাবী ছিল না
দিতে পারতে বৃষ্টির একটি ক্ষুদ্র কণা।

আজও হতে পারলাম না অভিমানী
মান যে ভাঙ্গাবে না তাও জানি।

ভালবাসার মাঝে টেনে আন যুক্তি
ভালবাসার প্রকাশ মানে বিরক্তি।

স্বপ্নতো ছিল না বেশি কিছুর
আকাঙ্ক্ষাও

মাঝে মাঝে নিজেকে বড্ড ভাগ্যবতী ভাবি;
কারণ শত্রুদের আলোচনার মধ্যমণি আমি,
শত্রু না ঠিক, আমাকে যারা হিংসা করে তাদের কথা বলছি;
কাজ অকাজে ওরা আমাকে নিয়ে মেতে থাকে;
আমার অজানা দোষ ত্রুটি মাটি খুঁড়ে খুঁড়ে বের করে আনে,
আমি হাসি; হাসিতে ফেটে পড়ি,
হাসতে হাসতে দুফোটা

হিমুনিটা একা একা হাঁটছিল,
সঙ্গে কাউকে নিতে বাঁধছিল,
আনমনে হাঁটছিল আর ভাবছিল,
জীবনের কয়টা দিন সুখছিল,
দুখে কয়টা দিন কাটছিল,
মনে মনে একটা অঙ্ক কষছিল,
জীবনের অঙ্কটাই কি ভুল ছিল?
পাওয়ার চেয়ে না পাওয়ার বেদনাই বেশী ছিল!
আনন্দের ক্ষণগুলো মনে করে হাসছিল ;
ভাবনার মাঝে মাঝে কল্পনায় ডুবছিল,
প্রজাপতি হয়ে

চল চা খাই এক কাপ
খোলা হাওয়ায় বসে
ক্লান্তিহীন কিছুটা সময়
কাটাই রঙ্গে রসে…।

এখানে না! চল ঐ যে দেখছ
মাঠটা সবুজে সবুজে একাকার
পাশের ঐ ঝিলটায় হাঁসগুলো কাঁটছে সাঁতার
আর হচ্ছে পারাপার।

ছায়া নেই মাঝ মাঠে
হউক না তেজ রোদ
দেখ এলোমেলো

মাথায় প্রতি মুহুর্তেই যেন হাতুড়ি পেটার শব্দ
ইটের পর ইট চারপাশে দালান, বাড়ি,
হিমেল সন্ধ্যায় নেয়া হয় না শীতের উষ্ণতা
শুধু নেয়া যায় কল-কারখানার ধোঁয়া, এলোপাথাড়ি ।

শুষ্ক কঠিন প্রকৃতি পরিপূর্ণ থাকে রিক্ততায়
দিনের আলো যেন নিমেষেই দৌড়ায়ে চলে যায়,
কর্মময় জীবনে মেপে মেপে সময় পার
জ্যাম

শিশির বিছানো ঘাসে আর;
শিউলি ঝরা পথের উপর দিয়ে নি:শব্দে
যে কখন চলে গেলো আমার প্রিয় শরৎ;
কেনো না বলে চলে গেলে শরৎ তুমি?
এখনো শুভ্র মেঘের ভেলায় ভাসিনি তো!
শুভ্র কাশফুল ছিঁড়ে ছিঁড়ে আকাশে উড়াইনি!
বিষন্ন আকাশ, বিষন্ন কাশের গুচ্ছ রেখে গেলে;
আর এক বুক হতাশা…..
শরৎ

go_top