Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

খুব প্রভাতের মিষ্টি বাতাস,
কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরের শিশির
ঘাসের ডগায় মুক্তোর দানা
জ্বলমল করা রৌদ্রজ্জল সকাল;
দুর থেকেই ছুঁয়ে যাই
শিশিরের স্পর্শ;
হিম হিম অনুভব আংগুলের ডগায়,
শিশিরের কাছে গেলেই স্পর্শে গলে যায়;
আমার কঠিন হাতের স্পর্শ ওর সহ্য হয়না।
প্রভাতের মিষ্টি বাতাস
আমায় দেখে স্থির দাঁড়িয়ে পাতায়
লুকোচুরি খেলে আঁড়ালে থেকে,
আমার

বলে যায়নি সে কোন পথে যাবে
তখন তার কাঁধে ঝুলানো ব্যাগ ছিল
চোখে চশমা, হাতে মোবাইলটা ধরে,
ফতুয়ার বুক পকেটে ছিল নীল কলম,
আকাশী রঙ্গের ফতোয়ার বেশ উজ্জ্বল লাগছিল তাকে;
ঠোঁট একটু খোলা ছিল, ঈষৎ হাসি মুখে,
প্রখর রোদ মাথায় নিয়ে সে হাঁটা ধরে
উঁচু নিচু পথ

আড্ডা দিনভর
কথা ফুটে হড়বড়,
ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া
কেউ হঠাৎ হাওয়া;
মজার মজার মন্তব্য
জানি না, কেউ কারো গন্তব্য,
বিশ্ব জুড়ে বন্ধুত্ব
সম্পর্কটা…বোন, বন্ধু ভ্রাতৃত্ব।
ঝরে পরে কত অনুরাগ
কেটে যায় মনেতে দাগ
উচ্ছাসে আর আবেগে
সময় পার শত অভিযোগে।
জানা অজানা তথ্য
কত কাহিনী কত নৈপথ্য,
শেয়ার নিমিষে
মুহুর্ত, ভাল লাগা আবেশে।
কত কিছু শেখা

ছোট্ট বেলার সেই কথা
মনে রইছে আজও গাঁথা,
দাদির পিছে পিছে
না থাকলে জীবনটা হতো মিছে।
বড্ড আদর করতো দাদি
সঙ্গে না রাখলে যে কাঁদি!!!
সঙ্গে নিয়া আমায় শুইত
হাবিজাবি কত কথাই কইত।
সারাদিনই দাদির পিছু পিছু
ভাগ করে খেত, খাইলে কিছু।
আমার দাদির ছিল একটা সই
আহারে কত্ত যে ছিল

আমাদের সময় স্কুল ছিল দুরে… সকাল নয়টা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত ক্লাস ছিল….. সারাদিন না খেয়ে স্কুল করে বাড়ি ফিরতাম…. সেই সময় স্কুল ব্যাগ ছিল না, ব্যাগে নাস্তার ব্যবস্থা ছিল না, নাস্তার বক্স দিতে হবে! সেইটা তখনকার মা বাবা জানতেনই না

অস্থিতিশীল বাজার…..
…………………..ছবি
চিনি আছে নুন নাই
চায়ের কৌটাটাও খালি পাই
চাল থাকলে, নাই ডাল
মরিচ আনছে, নাই ঝাল।
দুধ তো ছিল ঘরে
শেষ হলো কবেরে!!
কৌটায় নাই বিস্কিট
জেরী রাগে খিটমিট,
এইবার রাঁধলে
তেলটা ফুরালে,
না আনলে কিভাবে?
এ বেলা ও বেলা চলবে।
আলু আনছ, বেগুন কই
কথাগুলো লাগছে টক দই?
পটল, পুঁই, মুলা লাউ
আনোনি

পার্বতী পাহার দেখা শেষ হলে আমরা আবার রওয়ানা হলাম দিনকার জাদুঘরের উদ্দেশ্যে………..

কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা দিনকার যাদুঘরে উপস্থিত হলাম ।

১। প্রবেশ পথ

ঢুকে দেখি উনারা বলে নো ক্লিক । মানে ছবি তুলতে পারব না । এইডা কিছু হইল  । এত সুন্দর সংগ্রহ

বলি, এখনি সময় সহজ হওয়ার
মুখটাকে সর্বক্ষন ধুমায়িত কফি মগ বানিয়ে রেখ না।
ছোঁয়াগুলোর পাশে থাক না হয়;
দেখবে দেহে মনে নেমে আসবে শীতভোর।
আমি জানি, তোমার আকাশে পাখিরা উড়ে না,
একফুটো শুভ্র জলও নেই তোমার সমুদ্র চোখে;
চোখ নীল জলে টইটুম্বর,
চুয়ে চুয়ে পড়ে যেনো আমার

দেশের এই অবস্থায় এই ছড়াটিই মুখে আসছে বার বার……. (আমার কোন দোষ নাই)
====================================================
১।

নৌকা ফুটো
ধানে ছোঁচা
বুড়িদের
নাক বোঁচা ।
বন্দি করুম
কে দিব খাঁচা?
আর বাকি
এরা চাচা
সময় শেষ
আর কত বাছা?
সুযোগে মারলাম
পিনের খোঁচা
কথা কিন্তু মিছানা
এক্কেরে হাছা ।

২।
একটুখানি বৃষ্টি হলে
রাস্তা ভাসে বন্যায়
দেখেও কি দেখে না
বঙ্গবন্ধুর কন্যায়।
ইনার দোষ,

শৈশবের গন্ধ মাখা দিনগুলি
চোখ বন্ধ করলেই যেন পাই;
কচুরীপানার পার্পল পার্পল ফুল
হাঁটু পানিতে নেমে ছিঁড়ে ছিঁড়ে
হাতের মুঠোয় ভরেছি কতো,

কাদায় মাখামাখি আর পার্পল বেগুনি ফুল
হাতে নিয়ে সে কি উল্লাস ছিল ।
কচুরীপানার ফুলের মায়ায় যেন!
এখনো জড়িয়ে আছি বেগুনী রঙের মতো ।

জারুল গাছের ফুলগুলোও

go_top