Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

স্বপ্নতো ছিল মাত্র এক মুঠো
চাওয়া পাওয়াও ছিল ছোট ছোট ।

সাগর সম পাওয়ার দাবী ছিল না
দিতে পারতে বৃষ্টির একটি ক্ষুদ্র কণা।

আজও হতে পারলাম না অভিমানী
মান যে ভাঙ্গাবে না তাও জানি।

ভালবাসার মাঝে টেনে আন যুক্তি
ভালবাসার প্রকাশ মানে বিরক্তি।

স্বপ্নতো ছিল না বেশি কিছুর
আকাঙ্ক্ষাও

মাঝে মাঝে নিজেকে বড্ড ভাগ্যবতী ভাবি;
কারণ শত্রুদের আলোচনার মধ্যমণি আমি,
শত্রু না ঠিক, আমাকে যারা হিংসা করে তাদের কথা বলছি;
কাজ অকাজে ওরা আমাকে নিয়ে মেতে থাকে;
আমার অজানা দোষ ত্রুটি মাটি খুঁড়ে খুঁড়ে বের করে আনে,
আমি হাসি; হাসিতে ফেটে পড়ি,
হাসতে হাসতে দুফোটা

হিমুনিটা একা একা হাঁটছিল,
সঙ্গে কাউকে নিতে বাঁধছিল,
আনমনে হাঁটছিল আর ভাবছিল,
জীবনের কয়টা দিন সুখছিল,
দুখে কয়টা দিন কাটছিল,
মনে মনে একটা অঙ্ক কষছিল,
জীবনের অঙ্কটাই কি ভুল ছিল?
পাওয়ার চেয়ে না পাওয়ার বেদনাই বেশী ছিল!
আনন্দের ক্ষণগুলো মনে করে হাসছিল ;
ভাবনার মাঝে মাঝে কল্পনায় ডুবছিল,
প্রজাপতি হয়ে

চল চা খাই এক কাপ
খোলা হাওয়ায় বসে
ক্লান্তিহীন কিছুটা সময়
কাটাই রঙ্গে রসে…।

এখানে না! চল ঐ যে দেখছ
মাঠটা সবুজে সবুজে একাকার
পাশের ঐ ঝিলটায় হাঁসগুলো কাঁটছে সাঁতার
আর হচ্ছে পারাপার।

ছায়া নেই মাঝ মাঠে
হউক না তেজ রোদ
দেখ এলোমেলো

মাথায় প্রতি মুহুর্তেই যেন হাতুড়ি পেটার শব্দ
ইটের পর ইট চারপাশে দালান, বাড়ি,
হিমেল সন্ধ্যায় নেয়া হয় না শীতের উষ্ণতা
শুধু নেয়া যায় কল-কারখানার ধোঁয়া, এলোপাথাড়ি ।

শুষ্ক কঠিন প্রকৃতি পরিপূর্ণ থাকে রিক্ততায়
দিনের আলো যেন নিমেষেই দৌড়ায়ে চলে যায়,
কর্মময় জীবনে মেপে মেপে সময় পার
জ্যাম

শিশির বিছানো ঘাসে আর;
শিউলি ঝরা পথের উপর দিয়ে নি:শব্দে
যে কখন চলে গেলো আমার প্রিয় শরৎ;
কেনো না বলে চলে গেলে শরৎ তুমি?
এখনো শুভ্র মেঘের ভেলায় ভাসিনি তো!
শুভ্র কাশফুল ছিঁড়ে ছিঁড়ে আকাশে উড়াইনি!
বিষন্ন আকাশ, বিষন্ন কাশের গুচ্ছ রেখে গেলে;
আর এক বুক হতাশা…..
শরৎ

চোখে জড়ানো ঘুমের আবেশ
সূয্যি মামার কিরণে নাই কোনো তেজ।

পূব আকাশে হঠাৎ রবির কিরণ করে ওঠে ঝলমল
ঘাসের ডগায় শিশির বিন্দু করে টলমল ।

গাছ হতে সদ্য নামানো খেজুরের রস
পাশে কল-কাকলীদের চোখে মুখে হরষ।

ঝলমলে রোদে বিছিয়ে পাটি
নিচে চাপা দিয়ে কুয়াশায় ভেজা মাটি।

মিঠা রোদে

মেয়ে তুমি কি কাগজের ঘুড়ি?
দিয়ে অন্যের হাতে নাটাই
যেভাবে ওড়ায় তেমনি ওড়ো……….
কত আশা বুকে নিয়ে
ধীরে ধীরে হয়েছ বড়ো………
কত চঞ্চলতা ছিল তোমার মধ্যে
ডানপিটে বলতো সবাই তোমাকে
এখন কেন হয়ে থাকো এত জড়ো সড়ো …..
স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে যারা তোমার
তাদেরকে কেন তুমি ভয় করো………
কি নেই

দেমাকটা ঝেড়ে ফেলে দিতে চাও না!!
ইচ্ছে করে এক আকাশ নীল থেকে
একমুঠো নীল এনে তো তোমার গায়ে ঢেলে দেই;
নীলে নীল হয়ে আরো… আরো বেশী রেগে থাকো;
জানো! রাগলে অমানিশার আঁধারে ছেয়ে যায় তোমার মুখ।
অথবা দিনের আলো নিভিয়ে দিয়ে
আকাশজুড়ে কালো মেঘের মতই হয়ে

ছুটির দিনগুলোতে একটা না একটা তৈরী করতে হয় বাচ্চাদের জন্য । তো কাল বানালাম পুডিং । পুডিং বানিয়েছিলাম বিয়ের আগে চাকরীর আগে…… মানে তের/চৌদ্দ/পনের বছর আগে । এরপর খালি খাইয়াই গেছি মানুষের বানানো পুডিং ।

অই দিন রাজধানী মার্কেট কি কিনার

go_top