সাহিত্যাঙ্গনে আমার পদার্পণ অলৌকিকতাই নয় একেবারে অকল্পনীয় বলা যায়। আমি যেই পরিবেশ থেকে লেখালেখির দুনিয়ায় প্রবেশ করেছি, সেই পরিবেশ থেকে সাহিত্য কি, সাধারণত চিঠিপত্রের ভাষাও আশা করা যায় না। চৌদ্দ পুরুষের বংশনির্ঘণ্ট ঘেঁটে দেখেছি, আমার পূর্বপুরুষগণের মধ্যে কেউ সাহিত্যিক বা
আকাশটা আজ সকাল থেকেই মুখ গোমড়া করে আছে। বেলা অনেক হয়েছে, একটিবারের জন্যেও সূর্যটা তার মুখ বের করেনি মেঘের আড়াল থেকে। যেন আজ তার বিশ্রামের দিন। অবিরাম পৃথিবীর প্রান্তরে আলো ও তাপ বিলাতে বিলাতে আজ সে কান্ত-শ্রান্ত। কিন্তু সে কি
(পূর্বে প্রকাশের পর)
ঈদুল আযহার আর মাত্র পাঁচ দিন বাকী। হারিছ সাহেবের মৃত্যুর পর রহিছ মিয়া কোন ঈদে কোনবানী দিতে পারেনি। এবার হারিছ মিয়া ভাবছে পালের লাল গরুটা বিক্রি করে কোরবানীতে শরীক হবে।
দিনটি ছিল বৃহস্পতিবার। রাতে খাওয়া দাওয়ার পর রহিছ মিয়া
গ্রামের ভায়রাবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে হাটের ভিড়ে দাঁড়িয়ে পরিচিত কাউকে খুঁজছিলেন এক ভদ্রলোক। হঠাৎ উদয় হলো সুন্দর চেহারার এক যুবক। লম্বা সালাম দিয়ে এমন আপন ভঙ্গিতে সে কথা বলতে লাগলো, যেন অনেক দিনের চেনা।
ভদ্রলোক কিছুটা বিব্রত হয়েই জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে