Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

‘আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর/থাকি সেথা সবে মিলে-নাহি কেহ পর। পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই/এক সঙ্গে খেলি আর পাঠশালে যাই। আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান/আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রান। মাঠ ভরা ধার আর জল ভরা দীঘি/চাঁদের কিরণ

ছুটবে কবে আলোর বন্যা
জাগবে কবে মুক্ত মিছিল,
গড়বে কবে সুখী সমাজ
রূদ্ধ বিবেক, ক্রদ্ধ নিখিল।

ধনীরা সব ধনের নেশায়
মত্ত হিয়া, নিত্য ব্যাকুল,
খেটে খাওয়া ধূকে মরে
হৃদয় তাদের হয়না আকুল।

রঙ্গের নেশায় ছন্দ মাতাল
গা ভাসিয়ে স্রোতের টানে,
সমাজের এই নিয়মনীতি
নিত্য ভাবি আপন মনে।

স্বার্থ পরায়, স্বর্ণ মুকুট
মিথ্যা পরায়

রাতের আধারে মিলিয়ে যায় সব স্বপ্নগুলো
যত কল্পনা মনের আল্পনা যত আছে সব,
খুজে ‍দেখি আছে নাকি খানিক অংশ-
মুখরীত স্বপ্নে জাগ্রত হবে স্বপ্নদের কলরব।

সব মুছেগেছে বর্ষার জলে ঝরা বৃষ্টির ফোটায়,
শুকনো পাতার মত ঝরেগেছে স্বপ্ন হলুদ পাতার বোটায়।
কাঠালের পাতার মত ঝরেগেছে স্বপ্নগু‍লো-
তবুও আমি

প্রিয়!
সেই সে বিচ্ছেদের পর হতে
ক্ষণে ক্ষণে আমার এ মনের ঘরে
থেকে থেকে তীব্র জ্বালা ধরে
শুধু তোমারই তরে।
প্রিয়!
সেই যে হলে চোখের আড়াল
তারপর… কেটে গেল কত কাল
আরতো দিলে না দেখা
দু’জনে দু’প্রান্তে একা।
প্রিয়! তোমার মনের সিংহাসনে
জানি আমি হয়ে আছি অমর,
প্রত্যাশা করি তোমার আমার
আবার হবে

হঅ, মিয়া ভাই হাসাই কইছে।
ঠিক শুনেছি ভাই,
ইন্টারের পরে কোন
লেখা-পড়া নাই।
ডিগ্রী বল অনার্স বল
সবই কেবল টাইম পাস্‌,
সেশন জটে পড়ে জীবন
হয় শিক্ষার্থীর সর্বনাশ ॥

শান্তি কী আর
আসবে নারে আমার
দেশের চত্বরে ?
নির্বাক হয়ে দেখে যাব
লাশের সাগর কত্তরে ?

শ্রমিক বলে দাম কেন
নেই কারখানার ঐ
কর্মতে ?
ঐ হারামির কাজ
করে আজ রক্ত
ঝড়ে চর্মতে।

এত্ত এত্ত মানুষ
মেরেও পার কেন পায়
বিত্তবান!
এসব দেখেও
কাঁদছে না আজ
নরপিশাচের
চিত্তখান।

মজলুমেরা পায়
না বিচার
দোষটা কি সব
রাজনীতির ?
নষ্টেরা করে ক্ষমতা
দখল নষ্ট

কখনো অনুভব হয়
আমার মুখ দিয়ে তুমিই কথা বলছ
আমার কান দিয়ে তুমিই শুনছ
আমার হাত দিয়ে তুমিই সব কিছু করছ
আমার পা দিয়ে তুমিই হেঁটে চলছ
আমার মন-মগজ দিয়ে তুমিই চিন্তা করছআমার চক্ষু দিয়ে তুমিই দেখছ

আবার কখনো মনে হয়
তোমার মুখ দিয়ে আমি কথা বলছি
তোমার

সালামালাইকুম ।

ওয়ালাইকুম সালাম ।

মায়াডারে লইয়া বড় বিপদে আছি স্যার । গেরাম থাইক্যা ভাইয়ের খোঁজে আইছিলাম । বাসা খোঁইজা পাই নাই । বাচ্চা মাইয়াডারে লইয়া সারাডা রাইত রাস্তায় বইসা আছিলাম । টেহা পয়সা যা আছিল সবি শেষ । বেলা দুপর অইয়া

আমি প্রায় এক মাস যাবত চলন্তিকাতে লেখালেখি করছি। চলন্তিকাতে আমি যেদিন প্রথম প্রবেশ করি যেদিন আমি এর সব নিয়ম কানুন খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েছি। দুয়েকটা ছাড়া বাকীসবগুলো নিয়মই আমার কাছে ভাল লাগছে। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম চলন্তিকায় নিয়মিত লিখব। পরে নাম রেজিস্ট্রেশন

এই চকচকে সুরভি মাখানো পোশাক আবাস
ডানে সিখিঁ কাটা চুল, হাতে লাগানো সময় ঘড়ি
পায়ে গলানো রং করা চটি, আচড়ানো ভ্রু, এ ত
সবে আলখেল্লার আরম্ভ, কিন্তু তোমরা জানো না-
আমার এ পোশাকের আঁড়ালে কত্তরা যে অভাব
লুকিয়ে কেঁদে কেটে লজ্জায় গোপনে ক্ষয়ে যায়
না, তোমরা

go_top