Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

Alexa.com এ চলন্তিকা নিয়ে review comment করার কারনে এ হুসাইন মিন্টু, আমির হোসেনকে ১০০ করে বোনাস পয়েন্ট  দেওয়া হয়েছে। যে কোন লেখক / প্রদায়ক এটি মাসে একবার পাবেন। আপনারাও  review comment করুন। নিয়ে নিন ১০০ বোনাস পয়েন্ট। ইতিপূর্বে কাউছার আলম,

একদিন ক্লাসে টিচার প্রশ্ন
করলঃ যারা নিজেকে বোকা ভাব
তারা উঠে দাঁড়াও !!
তো, কেউই উঠে দাঁড়াল না।
কিন্তু কিছুক্ষণ পর
মুখে একটা শয়তানি হাসি নিয়ে উঠ
ক্লাসের সবচেয়ে পাজি ছাত্র বল্টু।
টিচারঃ ওওও . . . তাহলে তুই
নিজেকেবোকা ভাবিস?
বল্টুঃ স্যার, ঠিক তা নয়।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আসলে আপনি একাই শূধু

নকলের যুগ চলে গেছে
জেনে রেখ ভাই,
লেখাপড়া ছাড়া
কোন উপায় নাই।

নকল করে পরীক্ষায়
কর যদি পাশ,
জীবনে নেমে আসবে
বড় সর্বনাশ।

নকলের কারণে বহিষ্কারে
হয় মান সম্মান নষ্ট,
নিজের জীবনে বয়ে যায়
দুঃখ, দুর্দশা কষ্ট।

রাত প্রায় ১১ টা।লেকের পাশের রাস্তা দিয়ে হাঁটছি।আমার কাঁধে ঝোলানো আমার প্রিয় গিটারটি।কোন এক প্রিয় মানুষের গিফট করা এটি।সাথে আমার ৫ বন্ধু।হটাত এক বন্ধু বলল…
-দোস্ত চল লেকের উপর ব্রিজটায় যাই,ওইখানে ওই ল্যাম্পপোস্টের নিচে বসে গান গাই আর আড্ডা মারি।
(প্রায় সময়ই

বারো বছর বয়সের এক দূরন্ত কিশোর শাহীন।
এ বয়সেই সপ্তম শ্রেণীতে পড়াকালীন
শিশু-কিশোর অপহরণ ও পাচারকারী দলের
নির্মম শিকার হয় শাহীন।

এরপর আরো তেরোজন কিশোরসহ
দীর্ঘ পাঁচ মাসের অধিক
তাকে বন্দী করে রাখে
চট্টগ্রামের এক অন্ধকার বাড়িতে।

বন্দী অবস্থায়ই
অপারেশনের মাধ্যমে মুক্ত হওয়ার
এবং অপহরণকারীদের ধরিয়ে দেয়ার
দু:সাহসী পরিকল্পনা করে শাহীন।

ষষ্ঠ

” সকাল বেলা “

মা দাওনা কিছু  টাকা।

আমার কাছেতো টাকা নাইরে বাপ।

দূর। তোমরা যে কি !কত করে বললাম আমারে কিছু  টাকা দেও। তা যখন দিলে না । আমি স্কুলে যাই।

রাহেলার খুব খারাপ লাগে । একমাত্র ছেলে

এক টিচার একদিন রাতে ঘুমের ঘুরে নিজের সাইকেল তেল লাগিয়ে পরিষ্কার করিতেছিল। পরিষ্কারের পর আবার ঘুমিয়ে গেল। ঘুম থেকে উঠে সাইকেল দিয়ে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে খেয়াল করল উনার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় পিঁপড়ায় কামড়াচ্ছে। (আর একটা কথা বলা হয়নি টিচার তার

ডিএনএ কী/
দ্বিতীয় পর্ব।-গঠন

প্রথম পর্ব পূর্বে প্রকাশিতের পর।–গঠন

ডিএন এ গঠন প্রনালী:
ডিএনএ একটি ডবল হেলিক্স এর স্পাইরাল (চিত্র ৪,৫ ও ১৩) আকৃতির মস্তবড় অনু (POLYMER)। এর একটি STRAND (চেইন)আর একটি STRAND এর সংগে কয়েলের মতন করে পেচিয়ে থাকে। এবং

চারিদিকে আধাঁর
ক্রোধ, যাতনা, হতাশা
বিক্ষিপ্ত ভাবনা
শান্তি খুঁজে পায়না।
মায়ের স্বপ্ন পূরণের ব্যর্থতা
চাকরি খোঁজার তিক্ততা,
প্রেমিকার ছলনায়
হয়ে যায় দিশেহারা ।
বন্ধুর আহবানে
সীমাহীন যণত্রনায়
লালিত স্বপ্নগুলো
রঙ্গীন করার বাসনায়
চুম্বন করে বিষের পেয়ালায়।
সূচের আগা দিয়ে
রক্তে ছড়িয়ে দেয় বিষ।
মুহূর্তে সাদাকালো স্বপ্নগুলো
হয়ে ওঠে রঙ্গীন
নেশায় বিভোর,
হারিয়ে যায় অনধকারে
এক অস্থির যুবক।

ময়নাটা কাঁদছিলো – লাল রঙ সুখের আশায়
ময়না বেজান কাদেঁ। থৈ থৈ চারিদিকে দেখে সুখ –
তার কাছে তারা কেউতো আসতে চায় না কখনো –
ময়না বেজান কাদেঁ। একটি মরণ দেখেছিলো
ময়নাটা একদিনঃ বসন্তের নরোম পাতায়
ছাওয়া গাছটির ডাল মৃতদেহ হয়ে ঝুলে ছিল –
তারও বুঝি

go_top