Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আহমেদ ফয়েজ

হায়দারাবাদ এর একটা কলেজ ক্যাম্পাসে আমি তিন সপ্তাহ ছিলাম। পাশে একটা স্কুলও। স্কুলের কপালের উপরে লেখা আছে “Expect great things from God, Attempt great things for God” লেখাটির তাৎপর্য ও উৎপত্তি নিয়ে তেমন মাথা ঘামাইনি। তবে আজ প্রায় চার

অগ্রহায়ণ মাস। অপরাহ্নের শেষ প্রান্তে দাড়াইয়া পৃথিবীকে বিদায় জানাইতে ব্যস্ত দিবস । প্রকৃতির ঘাড়ে আগত সন্ধ্যার হাতছানি। বিদায় সাজ পরিয়া অস্তগহ্বরের তালাসে রত রক্তিম দিবাকর। রেওয়া নদীর মায়া ত্যাগিয়া কিনারার সন্ধানে শীতার্ত হস্তে বহিত্র বাহিতেছে ধীবর তাফি উল্লাহ। তাহার সঙ্গীস্বরুপ

দেখতে তুমি রাজপুত্তর
অন্তর কালো ময়লা ডোবা জল।
নায়কোচিত সুরত অধিকারী
তবে অন্তরেতে কুৎসিত খল।
সুশীল স্লোগানে তুমি মুখরিত
অন্তরেতে যত ধ্বংসের ফন্দি।
প্রকাশ্যে সভ্যতার প্রতিনিধি
গোপনে অনিষ্টের যোগ্য সঙ্গী।
দাঁড়ি আর লম্বা জুব্বা
চেহারাতে নূরের আভা।
যত অধর্ম যত ভণ্ডামি
অন্তরের কেবলা নয় তো ক্বাবা।
রসের পেয়ালা দেখে ভাবছ কি
খাঁটি মধুর

স্বপ্ন আমার পাখা মেলে
যাচ্ছে মেঘের বাড়ি
উড়ে উড়ে মেঘের সাথে
আকাশ দেবে পাড়ি

মেঘের সাথে মেঘ হয়ে সে
খেলবে সারা বেলা
মেঘের গায়ে রং মাখিয়ে
বসিয়ে দেবে মেলা

রঙে-ঢঙে মেঘেরা যেই
আসবে ফিরে দেশে
স্বপ্ন আমার হাসবে তখন
রঙধণুটার বেশে।

==================

কার বা আছে বাউল সিদ্ধি মন?

তনুও বাউল মনটা অবাক দেখে-

ঐ দূর পাহাড়ের ঝর্ণা ঝরা

সাধু সন্ন্যাসের বুকের চক্ষু জুড়া।

বর্ষা কালের সিডর আইলা-

ভাবনার উইপোকা করে কিলবিল

ও পাড়ার চিন্তাগুলো সংঘাতিক ঝিল,

দম্ভ হিংসার দেখাও কেন ঘুশিকিল।

 

স্বর্ণমাটির গন্ধ স্বাদ,দেহ জুড়ে আজ

আইলপাথারের শস্য ফসল সোনালী সাজ,

মুগ্ধ

ডিএনএ কী?৯ম পর্ব,ক্রোমোজোম,জীবনের ব্লুপ্রিন্ট, যেখানে আমাদের পিতা মাতা।

আবিস্কার-
আমেরিকান GENETICIST & PHYSICIAN, Walter Sutton
(এপ্রিল ৫, ১৮৭৭ – নভেম্বর ১০, ১৯১৬) এবং জার্মান বায়োলজিস্ট Theodor Heinrich Boveri (১২ অক্টোবর ১৮৬২ – ১৫ অক্টোবর ১৯১৫) ১৯০২ সালে ক্রোমোজোম থিওরীর অগ্রগতি সাধন করেন।(১)

ছবি-

আদ্রিয়ান্না আজ ভোর পাঁচটায় উঠেছে। ফজরের আযান শুনে ঘুম ভেঙ্গে গেল। আর ঘুম এলো না। এভাবে অহেতুক শুয়ে থাকার কোনও মানে হয় না। ভোরে যখন ওঠা গেছে তাই নামাজ আগে পড়ল।

একটু হাটাহাটি করে আসলে কেমন হয়?
আদ্রিয়ান্না হাটতে বের হল।
আহা! কি

পরান মিয়া রাত আঁধারে
যাচ্ছেন সাইকেল চড়ে
পলাশীর মোড় যাওয়ার পরে
পরলেন মহা ঘোরে।

অন্ধকারে যেই না গেলেন
অমনি তিনজন লোক
থামিয়ে দিল সাইকেলটা
করল আগুন চোখ।

একজন এসে বলল হেসে,
‘সাইকেলটা যান রেখে’
কথা শুনে রাগলেন পরান
বললেন কথা বেকে।

‘চাইলে পরেই সাইকেল দিব
রোড কি মামার বাড়ি’
মুখ ঝামটিয়ে বললেন তিনি,
‘হ্যান্ডেলটা দেন

সুখের আশায় দু:খ কিনলাম
পেলাম যত ব্যথা,
সুখের পিছে ঘুরে মরলাম
সারা জীবন বৃথা।

সোনা দিলাম,রুপা দিলাম
দিলাম যত সুখ,
আশা গেল, নেশা গেল
পেলাম তত দু:খ।

ঘরে দু:খ, বাইরে দু:খ
সব নিজের দোষে,
ছেড়ে দে মা কান্দে বাচি
শিক্ষা হল শেষে।

সুখের লাগি সব ত্যাগি
রসাতলে গেছি,
সুখ নাহি চাই

আমার চোখেও কুয়াশা আছে

মরি মরি সুন্দরী

চলে এসো আমার কাছে।

 

ট্যুরের দৃশ্যপটেও গোলাপ ফোটে

সুবাসে বাতাস জাগে

অনুভূতির আখরোটে।

 

পাতাল ফুঁড়ে উঠে আসে রাহুর দল

শনির দশায় মশা ওড়ে

সবখানেই বাহুবল।

 

পানপাত্রে লেখা থাকে আজ রোববার

কুমারী ঘিয়ের মত চটপটে

নধর খবরে বলাৎকার।

 

কুকুরের ডাক শুনে রোগ নির্নয় করে ডাক্তার

সাপের বিষের

go_top