Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

একদিন এক আড্ডায় নানা প্রসঙ্গে কথা বলার পর উঠল নারীদের প্রসঙ্গ।
ভদ্রলোক :নারীরা আর যা-ই পারুক, কোনো কথা গোপন রাখতে পারেন না।
ভদ্রমহিলা :সবার কথা জানি না, তবে আমি একটা কথা গোপন রাখছি অনেক বছর ধরে।
ভদ্রলোক :তাই নাকি! খুবই আশ্চর্যের ব্যাপার!
ভদ্রমহিলা :তা

জ্যৈষ্ঠ সেদিন পালিয়ে গেলো
আষাঢ় এলো বাড়ি
দুইজনাতে নেই যেন ভাব
কেবল আড়াআড়ি

জ্যৈষ্ঠ যখন ঘামে ভেজায়
আষাঢ় ভেজায় বৃষ্টিতে
জ্যৈষ্ঠ জেদি আগুন হাওয়ায়
আষাঢ় অনাসৃষ্টিতে

আষাঢ় গেলে শ্রাবন আসে
সেই বা কিসে কম
সাথে আনে কালো আকাশ
বৃষ্টি ঝমঝম

দু দিন পরে হারায় কোথা
ভুল করে পথে
ভাদ্রকে রেখে

আম চিনি, জাম চিনি
ডাল তেল নুন চিনি
বাড়ি গাড়ি সব চিনি
টাকাকড়ি খুব চিনি
মামা চাচা খালু চিনি
ডিম দুধ আলু চিনি
মাঠঘাট বিল চিনি
ময়না ও চিল চিনি
পূণ্য ও পাপ চিনি
ঠেলা খেলে বাপ চিনি
এতোদিন ধরে শুধু চিনি নাই ‘চিনি’ !
ষাট টাকা দরে খেয়ে ”চিনি’ খুব

আমার কথা নাই বা মনে এলো
আমি রবো তোমার চোখে চোখে,
আকাশে শুভ্র মেঘ এলোমেলো
ঢাকুক বা চাঁদ ছায়া এঁকে এঁকে।
তাতে আর আকাশের কি হবে!
তারার মনের চাঁদের প্রেম কি যাবে।

অথবা তারা নাই বা আসুক কাছে
প্রেম কি যাবে চাঁদের মনের থেকে!
অথবা চাঁদ

ঈদ মানে
সকাল বেলা
খুশীর মেলা
শিশুর খেলা।

ঈদ মানে
বুকের সাথে বুক
মুছে ফেলে দুঃখ
অতীতের ভুল চুক।

ঈদ মানে
ফিরনি পায়েশ
খাই করে আয়েশ
শুনি ফরমায়েশ।

ঈদ মানে
বাঁকা চাঁদ
আনন্দে উম্মাদ
চলে যায় নিঁদ।

ঈদ মানে
খুশীর দিন
কাটে নিঁদ-হীন
চারদিকে বাজে বীন।

দাও ফেলে দাও
তোমার সেই পুরনো কলের গান
যা চল্লিশটি বছর ধরে
বেসুরো গলায় ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে গাইছে।
কি পেয়েছো তুমি এই কলের গানে
পেয়েছো শুধু হানাহানি, লাশের মিছিল
আশাহত মানুষের আর্তচিৎকার আর
শিখেছো শুধু হিংসা-বিদ্বেষ।
কী দীক্ষা দিয়েছে তোমায় এটা
কোন নীতি-নৈতিকতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ
মানুষের প্রতি মানুষের ভালবাসা
আদর-স্নেহ, মায়া-মমতা
কিছুই

আজ একটু আবোল তাবোল বকবকানি………
সেদিন ঘুমাতে ঘুমাতে রাত দুইটা বেজে গেছিল । আর আমাদেরকে আলাদা আলাদা রুমে থাকতে দিছিলো । আমি কখনো একা ঘরে ঘুমাইনি । দরজা বন্ধ করতেই এমন ভয় লাগতেছিল…. সব লাইট জ্বালাইয়াও দেখি ঘুম আসে না ।

একটি ছোটো চিঠি এল লাবণ্যের হাতে, শোভনলালের লেখা- শিলঙ কাল রাত্রে এসেছি। যদি দেখা করতে অনুমতি দাও তবে দেখতে যাব। না যদি দাও কালই ফিরব। তোমার কাছে শাসি- পেয়েছি, কিন’ কবে কী অপরাধ করেছি আজ পর্যন- স্পষ্ট করে বুঝতে পারি

   চাঁদ ভাঙ্গা চেহেরায়
   ঠোঁট ভাঙ্গা ঢেউ তুলে
   পিত্‌লা ঘুঘু ঠোঁট ঠুকে
   রসের ঠোঁটে চুমু খেলে,
   তুমি ও না বুঝে নারী
   অযাচিত ভুলে ,
   বাকিটা ও তুলে দিলে
   খোলে মেলে সুগন্ধি পাতে;

 
   কেউ কি ছাড়ে
   সোনার দেহ
   হাতে  পেলে ?
   সুখ ভোগ

কেউ কি চায় বুড়ো হতে? বয়সের কারণে কপালে, চোখের নিচে ও ঠোঁটের পাশে দৃশ্যমান ভাঁজ গুলো যেন রীতিমত মূর্তিমান আতংকের নাম। তবে বয়স ধরে রাখা না গেলেও বয়সের ছাপ কিন্তু ধরে রাখা সম্ভব কিছুটা হলেও। একটু চেষ্টা করলেই আপনি আপনার

go_top