Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

পরীক্ষর রেজাল্ট দিবে। সাজুগুজু করে স্কুলে গেলাম। রেজাল্ট পাওয়ার আনন্দে টগবগ করছি আমরা। রেজাল্টশিটটা হাতে পেলাম। এক নজর দেখেই পাকখেয়ে পড়ে গেলাম মাটিতে।

আমাকে নিয়ে স্কুল জুড়ে শুরু হলো চিল্লাচিল্লি, হৈ-চৈ আর ছুটোছুটি। কেউ পানি ঢালছে, কেউ বাতাস করছে। আমার

দুঃখটা আমার নিজেরই থাক
মোঃ ওবায়দুল ইসলাম

দুঃখের কথা কেউ শোনে না
সুখের কথা শোনে,
দুঃখটাই নিজের থাকে
সুখটা জনে জনে।

দুঃখের কোন সময় নাই
সুখের যত রব,
দুঃখটাই তাই একা বাড়ে
জুড়ে বুকটা সব।

বুকটা পোড়ে চুপি চুপি
কাঁদে চোখটা রাতে,
দুঃখটা আমার নিজেরই

 

আবার যদি জন্ম হয় ; তব বঙ্গে

হে দয়াময়,

এইটুকু করো দয়া

আসি যেন ফিরে

এই জন্ম ভিটের পরে।

যে মায়ের ক্রোড়ে জন্ম আমার,

লালিত যে মায়ের স্তন্য

হে দয়াময় ,

এইটুকু করো দয়া

দিতে যেন পারি বিসর্জন ; এই প্রাণ

সেই মায়েরই জন্য ।

যে গাছের ছায়ায়; মাটির মায়ায়

করেছি খেলা

আমি গিয়েছিলাম  তৃষ্ণা  মেটাতে  প্রকৃতির কাছে;
যে তৃষ্ণা বাড়িয়ে  দিয়েছিল তোমার রুপ,
আমি  জানি  তার প্রতিটি চিহ্ন আছে প্রকৃতিতে;
যেমন  ভালবাসা  সম্পূর্ণতা প্রকাশ পায় স্মৃতিতে,
আমি জানি  তোমার  সম্পূর্ণতা  প্রকৃতির রুপে আছে,
আর তোমার প্রেম প্রকৃতির প্রেমের সরুপ।

আমি তাকিয়ে থেকেছি  রাতের  পর  রাত 

সুশাসন
মাথা নিয়ে মাথা ব্যথা হচ্ছে এখন সবার,
কে হবে দেশের নেতা দশের নেতা এবার।

ডান হোক বা বাম,
তাতে নয় যে কাম।

কু-শাসনের প্রথা যদি দেশে ফেরে আবার।

.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.

 

আলো
সবাই বলে আমি ভাল মন্দ তবে কে?
নিজেকে যে ভাল বলে ভাল কি হয় সে?

নিজের দোষটা নিজে ধর,
অন্যের

কোনো এক ভোরে
দেখিবে মোরে
দাঁড়িয়ে তোমার পাশে
ঘুম ভাঙা চোখে
আমাকে দেখে
মিষ্টি মেয়েটি হাসে।

ফুল সুন্দর ফল সুন্দর আরো ঢের সুন্দর তুমি

তোমার লাগিই সবি সুন্দর আকাশ বাতাস ভূমি।

 

তোমার জন্যে ভোর সুন্দর সুর সুন্দর মিঠা সুরে গাওয়া

তোমার জন্যেই সাগর নাচে বহে দখিনা হিমেল হাওয়া।

 

প্রিয়তম তুমি সুন্দর মনোরম বাইবেল গীতা সম পূত

মায়ার বন্ধন বিরহ ক্রন্দন মম

অনেকেই আজ সালমান শাহ’কে স্মরণ করছেন, তাকে ও তার চলচ্চিত্র নিয়ে নিজ নিজ স্মৃতি সবার সাথে শেয়ার করছেন । ভাবলাম আমিও না হয় প্রিয় নায়ককে নিয়ে আমার যে বিস্ময় তা শেয়ার করি –

বিটিভি’তে সালমান শাহ’র চলচ্চিত্র দেখতাম আর মুগ্ধ হতাম

দু-চোখে  পূরানো মন্দির

অতীত হয়ে ভাসে,

দেব দৈত্যের আনাগোনা

আঁধার রাতে মানুষ রুপে কাঁশে ।

 

অমাবষা্ পূর্ণিমা

কুয়াশা ভরা রাতে,

আকাশের চাঁদ তারা

হারায় ইশারাতে ।

 

রিনি ঝিনি নূপুর বাজিয়ে

হাওয়ার মতো ধেয়ে ,

নিগূঢ় ঘুমের ঘরে

টিনের চালে এ পার ও পার চলে বেয়ে ।

 

চিৎকারে চকি কেঁপে ওঠে

পালাচ্ছি দৌড়ে দ্রুত

সব পাঠাগার
পৃথিবীর বিশাল যুদ্ধের মাঠে
ঠায় নীরবতা।
এখানে আবেগ উচ্ছাসেরা
শব্দহীন পথচারী
রাস্তার বাতির মতো নির্বাক মহিমাময়।
এখানে শব্দের পিতা
নি:শ্বাস, জীব ও জড়ে
অসতর্ক ঠোকাঠুকি।
এখানে সবাই
ধ্যানমগ্ন ঋষিদের মতো
প্রকৃত ঋষি সে নয়
চোখেরা পর্যটক বলে।
সব প্রাণ অপ্রাণ সন্তের মতো
কেবল প্রাণিত হয়
কেবল প্রাণিত হয়….

 

go_top