Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কার্তিক হঠাত করিয়া যাহাকে ঘরে আনিল সে ছিল তার বয়সের দুই গুনের চেয়েও একটু বেশি বয়সী।রমনীর বয়স সীমা ষষ্টদশ অতিক্রান্ত হইয়াছে।দেখিতে যে এককালে সুশ্রী ছিল তাহা বুজিতে অসুবিধা হয় না।বয়সের ভারে যৌবন অনেক আগেই গত হইয়াছে।প্রসাধনী ব্যবহার করায় গাল ও

 

সকালে ঘুম থেকে উঠেই গাড়ির শব্দ আর রিক্সার বেলের টুং টাং আওয়াজ শুনতে পেল তামান্না চৌধুরী। সে এবার ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেছে।

 

তামান্নার বাবা বার বছর হলো কানাডায় থাকেন। মায়ের সাথে ও ঢাকার ধানমণ্ডিতে থাকে। এ পর্যন্ত কয়েকবার তারা কানাডা গিয়েছিল। তামান্না

প্রিয় বন্ধুরা

আপনারা জেনে খুশি হবেন যে আসছে ফেব্রুয়ারি মাসে আমরা আমাদের  “একুশে ও বসন্ত সংখ্যা” প্রকাশ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। প্রাপ্ত সব লেখা থেকে যে সব লেখা প্রাথমিক ভাবে মনোনীত হয়েছে তা মান উত্তীর্ণ। আপনারা জানেন যে আমাদের পত্রিকাটির সাইজ

এমন নিঠুর আচরণে আলমের বাবা চোখ ভর্তি জল আর শুন্য হাত নিয়ে ফিরে এলো ঘরে । বাবার চোখের জল পবিত্র দাড়ি ভিজে ভিজে মাটিতে পড়ছে । বাবার অশ্রু দেখে ছেলেদের ক্ষুধা অচিন দেশে হারিয়ে গেছে । কারণ এই প্রথম বাবার

আমি কখন ও কল্পনায় ও ভাবিনি
তুমি শেফালী আমার কাছে ফিরে আসবে,
আমি কল্পনায় ভেবেছি তুমি চলে গেছো দূরে…
বলেছো তোমার কাছ থেকে তুমি আমায় হারাবে ।

কিন্তু আমার সেই ভাবনাটা
তুমি এসেই মিথ্যে করে দিলে,
তোমায় দেখেই শেফালী দুচোখে…
যখন আমার চোখের সামনে এসে দাঁড়ালে ।

আমি

জীবনের পথটা কেন যেন হারিয়েই ফেলেছিল জিতু ছোটকালে । বাবা মারা যায় তার বয়স যখন মাত্র ১২ । ছোট দুইছোট দুই এবং বড় এক ভাই ওর ।  চারজন ছেলেমেয়ে নিয়ে অভাগা মা তার অত্যন্ত হতাশ হয়ে পড়ে । বাবার রেখে

আবার স্বপ্ন বুনি বুকের গহীনে
আবার স্বপ্ন আঁকে নয়ন যুগল
দিনে দিনে বাড়ে দেনা চিরঋণে
ছাড়িয়ে দেশ সীমা মনের ভূগোল।

গভীর নদীর বুকে জেগে ওঠে চর
আশার চরে জাগে স্বপ্ন রঙিন
উদ্দাম মনে ফিরে আসে নব ভোর
কুয়াশার চাদরে ঘেরা এই দিন।

ঊষার দুয়ারে হানে রাঙা প্রভাত
সে আলোয়

 

                          (১)
শুন হে বাংলার স্বজন সকল সুজন কুজন
উপেক্ষা করে ষোল কোঠি মানুষের রোদণ
জবাইয়ের পর হলো গণতন্ত্রের নতুন পাদায়ন
অসংখ্য উল্লাসী হায়েনার পাতে বিলাসী ভোজন।

 

           

সেদিন হঠাৎ তাকে বললাম, তোমায় একটা নাম দেব, যে নামে কেবল আমি তোমায় ডাকব। কি নেবে না? বলল- আচ্ছা রেখ, তা কি নাম দেবে শুনি। বললাম- আজ নয়।
ভাবলাম, ওর নাম দেব ‘বৃষ্টি’, যার সাথে আমাদের একেক জনের সম্পর্ক একেক ধরনের।কেউবা

বিদেশ থেকে চাচা এলেন, সঙ্গে নতুন চাচি
এই না শুনে পাড়াজুড়ে, খুশির নাচানাচি

ঘরে এসেই চাচা
বল্ল তারে খাঁচা
বউ এনেছি জাপান থেকে, থাকিস কাছাকাছি

চিং চিং মং মং
চাচির কথার ঢং
পোশাক দেখে দাদি বলে, দুঃখে না আর বাঁচি

বউ তো দেখি চিকার মতন, করছে খালি চিঁচিঁ
বিদেশ

go_top