Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

এয়ারপোর্ট রেল স্টেশনের আজগর এর বস্তিতে বসে আছে বিল্লু। এখান থেকে মেইন রোড একটু দূরে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। মাঝে মধ্যে লাইট পোষ্ট আছে কিন্তু সেখানে লাইট নাই।
বস্তির ভেতরে ছোট্ট একটা কুপি জ্বলছে। কিছু ভালমতো দেখা যায় না। দূরে রাস্তায় বাস চলাচল

০১।
ছোট এই জীবনে
কেন এত কষ্ট
দুদিনের দুনিয়ায়
সুখগুলো কেন হয় নষ্ট ।
প্রতিটি মুহুর্ত হয়
কেন এত তিক্ত
ভালবাসায় জীবনটা
কেন হয় না সিক্ত ।
কেন যে দুনিয়া নিয়ে
এত টানাটানি
কেন এত হা হুতাশ
স্বার্থ নিয়ে হানাহানি ।
ইচ্ছা করলেই আমরা
পারি থাকতে সুখে
সুখ-দু:খগুলো ভাগ করে
দাড়াই যদি রুখে ।
সুখ ধরা দিবেই

ছুঁয়ে গেলে একবার ফিরে পাবে শতবার,
ভুলে গেলে একটিবার হারিয়ে যাবো বহুবার।
তুমি যদি আমায় ঘিরে রাখো শূণ্যতায়,
ফিরিয়ে দেব না তোমায় হৃদয়ের পূর্ণতায়।
ভালোবাসা দাও একটিবার অন্তত ঘৃণাভরে,
হৃদয়ের উজার করা রং ঢেলে দেব বীণাস্বরে।
মধুর কুঞ্জে ভ্রমরের গুঞ্জন ভরে থাকে সারাবেলা,
হৃদয়ের পুঞ্জে প্রেমের ব্যঞ্জন

কাক  ডাকা  ভোরে   ঐ   কে   এলোরে

ডাকছে   এমন   সুরে ,

দোর  খোলে  কাশেম   মাতব্বর   কয়

বল   খবর   তরা   করে ।

মাছ   ধরিতে   গিয়ে দেখে   এলাম

পদ্মায়   জেগেছে   নতুন  চর

সমির  মাতব্বর

ধরি চন্দ্রা সমুদ্রকে ভালবাসে।এটা লিখতে গিয়ে নিজেয় হেসে উঠি।ধুর ছাই, এ কি লিখি?এ যেন অংক করতে বসেছি।অংকের সমাধান করার চেষ্টা করছি।যদি চন্দ্রার প্রেম(x)=সমুদ্রের প্রতি চন্দ্রার আবেগ(y)+সমুদ্রকে বিয়ের তীব্র ইচ্ছা(z) .তাহলে x=y+z.
চন্দ্রা হাঁটছে।পাশে একটি ছেলে।ছেলেটা হাত ধরতেই ছেলেটার মুখের দিকে চেয়ে

যারা ক্ষুদ্র দেহের প্রতি মমত্ববোধ দেখাতে গিয়ে বৃহৎ জীবনকে শংকিত করে তুলে তাদের  জন্য আমার করুনাই হয় । কেননা তারা ক্ষুদ্র দেহ আর স্থূল জীবনের মাঝে কোন পার্থক্যেই উপলব্ধি করেন না । বরং দেহকে কৌমার্য রাখতে গিয়ে জীবনের কুমারীত্ব হারান

(উৎসর্গ : আজাদ ভাইকে, যার একটি ছবি দেখে আমার এই কবিতাটি নির্মাণ ।)
**************************************************************
আখের ক্ষেতে ঘর
বরই নড়বর
ফাঁকা তাঁর তল
ভরে আছে বর্ষার জল ।
দাঁ-এ  চাঁছা বাঁশ
ছনের ক্ষেতের কাশ
এ-দুই তাঁরই অংশ
খেলেছি ক’জন মানব বংশ ।
কলা গাছের ভেলা
খেলেছি কতো খেলা
সেথায় তাতে যেতে হতো
কতবার যে…কতো……।
সে মাচায়

আকাশে কালো মেঘের আনাগোনা।মাঝে মাঝে টিপটিপ বৃষ্টি ঝড়ছে।বাইরে হালকা থেকে মাঝারি আকারের দমকা হাওয়া বইছে । মনটা খুব একটা ভাল নেই মায়ার।সপ্তাহ খানেক ধরে কথা হয়না শিশিরের সাথে। শিশির অফিসের কাজে ঢাকার বাইরে গেছে। মোবাইল ফোনটা বাসায় রেখে গেছে। মাত্র

চেয়ে দেখি সজনে ডালটা ঠিক আগের মতোই
মৃদু মন্দ বাতাসের ঝাঁক ছেঁড়া দ্বীপে নোঙর তুলে
কার জানি পথ চেয়ে বসে আছে
বড় কম সময় নয়; বেশ কয়েক যুগ তো হবেই !

সালাম, শফিউরের অতৃপ্ত আত্মারা এসেছিল কালও
আমি কোন সদুত্তর দিতে পারিনি
বলতে পারিনি আমি ভাল

 

 

মেয়ে ফাইজলামী করো
ভুলতে কইলে ভুলে যাবো
কেমনে ভাবো?
দেওয়ানাই দেওয়ানা
ভুলতে কেমনে যে কওনা
সেটাই তো বুঝি না,
কি ভাবে ভুলবো বলো
তোমার সে দিনের সে নজর কাড়া
দু’টি কিশোরী আঁখির কাতর চাহনি
শুধু আমায় মুগ্ধই করেনি
হরণ করেছিলে মোর কিশোর হৃদয়খানি,
তাই তো তোমাকে পেতে গো প্রিয়া

go_top