Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

ক্রিকেট নিয়ে আমাদের জাতির আবেগটা কেমন তা নিয়ে নতুন করে আর বলার দরকার নেই । কি না হয় এই আবেগ দিয়ে আমাদের এই দেশে । কেউ ক্রিকেট খেলা দেখার টিকেটের জন্য দুদিন, দুরাতও ব্যংকের বারান্দায় শুয়ে কাটিয়েছে, কেউ আবার

হিজল গাছের পাতার তলে
পেঁচার ডাকে গাঁও
মাতাল হবে সুরের ঢেউয়ে
আঁধার ভরা তাও।

ঘুম আসেনা দুচোখে জুড়ে
খোকা শুয়ে কয়
শেয়াল কাঁদে করুন সুরে
তার বুঝি খুব ভয়।

মাঝে মাঝে বাঁশ ঝাড়ে সব
কাকের কা কা ডাক
টাপুরটুপুর শিশির পড়ে
ভেজায় বুঝি নাক।

লেপের তলে গরম করে
খোকা বলে বেশ
আয় পেঁচা কাক

কি ব্যাপার শেফালী
তুমি কি ভয় পেলে আমার কবিতা পেয়ে ,
তোমার পথো চেয়ে পেলামনা দেখা
সেই যে গেলে কবিতা নিয়ে ।

আমি অপেক্ষায় ছিলাম অনেক দিন
শুধু তোমার হাতে কবিতা গুলো দেবো বলে,
আমি তোমার হাতে দিতে পেরেছি তাতেই ধন্য
বলিনি তোমায় তুমি চলে যাও দু-চোখের

আর ঘুমিয়ে থেকোনা
আরমোড়া দিয়ে জেগে উঠো
দ্যাখো, চারিদিকে কেমন জলমলে সুর্যস্নাত সকাল
সবেতো ওরা জেগে উঠছে
ওইযে দ্যাখো, কৃষকেরা মাঠে ঘাটে
কৃষাণীরা হলুদ বাটে
উঠছে সবাই জেগে।
বসন্তের পাথীরা
হেমন্তে ডাকছে
দুঃসাহসী পাখিদের কন্ঠে
বেজে উঠছে নতুন সুর্যের গান
কোকিলের কন্ঠনালী দিয়ে
রক্তের প্রবাহ বেড়েই চলছে
ওরাও জেগে উঠছে ক্ষণে ক্ষণে।
আর ঘুমিয়ে

ভালবাসা যেন, মনের লুকানো কিছু অনুভূতি,
ক্রমাগত পরম ভালোলাগার প্রসারণ,
কিংবা কিছুটা সময়ের একান্ত বোধ।
ঘড়ির কাটার টিক টিক শব্দ করা,
আর হিমেল হাওয়ায় বয়ে চলা,
এ যেন হৃদয়ের অনন্ত অর্চি।
মুখের হাসিটাকে আচ্ছাদিত করে,
ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়ের আশঙ্কায়,
সে এক যন্ত্রণা প্রকাশের ধ্বনি।

ভালবাসা যেন, মনের অনুভূতিতে কিছু

এখনও আছি আশায়

চলন্তিকার বাসায়

যদি কবিরাজ আসে

আর সবার মন্তব্যেরা

খুশিতে ভাসে !!

প্রিয় চলন্তিকা, তোমাকে না লিখে আর পারছিনা। তুমি কী শুনবে মনের কথা? আমাদের ভালবাসার কথা।আমি, আমার প্রিয় বন্ধুরা তোমায় কত্তো ভালবাসি। দেখনা কত নিখুত গভীর প্রেম! ভাবনার জগতে তুমি এক শিরোমনি।তুমি দেখছ, তুমি নিজকে কীভাবে ঠাঁই করে নিলে আমাদের মাঝে?

একটু ভাল থাকার জন্য
হলাম না হয় একটু কাল্পনিক
সবার অলক্ষ্যে চষে বেড়ালাম আমার রাজ্যে।

একা আমি, না হয় বানালামই বা
একজ মাইন্ড ফ্রেন্ড
হয়তো তার নাই কোনো অস্থিত্ব
আমিও না হয় হলাম অস্থিত্বহীন একজন।

ওই তো সেদিনই আমার অস্থিত্বহীন হিতৈষী
আমায় বলল কানে কানে
মনোব্যথায় যখনই পরবে মুষড়ে
তখন

বাড়ির মালিক নেই! শওকত আলী বেনু ভাই খুবই ‍‍চিন্তায় ফেলে দিলেন।
বাড়ির মালিকের কি অসুখ করলো নাকি ? আমাদের দেখতে যাওয়া দরকার।
চলেন সবাই মিলে খুঁজতে বের হই। আমাদের প্রিয় আনোয়ারুল হক ভাইকে অশেষ ধন্যবাদ চলন্তিকা পরিচালনা করার জন্য এবং নতুন আঙ্গিকে

 

 

বাড়ীর মালিক ঘরের ভিতর
কাজ করছে নাকি কারিগর
মেরামত আর রঙের বাহার
নতূন বছরের সেরা উপহার
দেবে নাকি আমাদের চলন্তিকা
ধৈর্য্য ধরুন তাই চলন্তিকা সখা।

=========================

go_top