Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মিসড কলে ব্যাক কলে
আসে যেই প্রেম,
সেই প্রেম বাঁচেনা
বেঁচে থাকে ফ্রেম।

অবশেষে ধোঁকা খেয়ে
হয় প্রেম শেষ
জীবন চলার পথে
রয়ে যায় রেষ।

আবেগের বর্ধনে
গাছতলায় থেকে যায়,
বিয়ে হলে সেই প্রেম
পাঁচতলায়ও বেঁকে যায়।

প্রেমে আজ আছে শুধু
শরীরের যৌনতা,
যে প্রেমে ছিল আগে
দেহ মনের মৌনতা।

প্রেম তাই দেয় এখন
কত জ্বালা যন্ত্রনা,
নিঃশেষ

এই কবিতাই নক্ষত্র ব্লগে প্রতিযোগিতায় ২য় স্থান হয়েছে

ধূসর বাংলা মাটির দু’চোখে-

মাগো কেন এতো আর্তনাদ?

এ সবুজ শ্যামল ঘণ চারিধার

হয় না কেন সুখের বাড়িধার

রক্ত নদে বয় শুধু বার মাস

মাগো কেন এতো আর্তনাদ।।

 

কণ্ঠ ভরে মধুর মাখা হয় বলা

মাতৃভাষা যে মোদের বাংলা কথা

একুশ

এ্যা কোরিয়ামের মতই মেয়ে তোর জীবন
কো থায় ছিলি আর কোথায় হলো আগমন
রি ফিউজি হয়ে থাকবি সারা জীবনভর
আ পন হতে পারলি না থেকেই যাবি পর;
ম মতায় আগলে রেখেছিলি যদিও তোর ঘর ।

অনেক দিন পর…হঠাৎ দেখা;
তোমার হাতে নতুন চুড়ি
পড়নে নতুন লাল শাড়ী,
তুমি এসে কাছাকাছি আসতেই
লজ্জাবতীর মতো নোয়ালে মাথা
হয়তো বা,যাচ্ছো স্বামীর বাড়ী ।

কে যেন ছিল সাথে তোমার
কাছাকাছিই খুব তখন
তুমি আমায় দেখোনি…ভাবটা এমন,
আমি তোমার কেউ নই…
তুমি ও আমার কেউ নও…
অচেনা অজানা একদম

একুশে ফেব্রুয়ারির সেদিন,বাংলায় আটই ফাল্গুন ।
অকালে ঝড়ে যাওয়া টগবগে তাজা প্রাণ,
দেশ মাতার মুখের ভাষা বিনির্মাণ,
রাষ্ট্র ভাষা বাংলা সেই বীরদেরই অবদান।
লাল রক্তে ভেঁজা রাজপথ জলন্ত আগুন,
একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলায় আটই ফাল্গুন।।

বঙ্গমাতার মুখের ভাষা হরণকারিদের অংকার
বাংলার সূর্য

বিন্দু জলে ধীরে ধীরে সিন্ধু জমে,
বিন্দু বালির আবরণে পাহাড় থামে,
বিন্দু মনের ভালোবাসা তোমার চুমে।

বিন্দু তুমি সিন্ধু পাহাড় চুমের ভাঁজে,
বিন্দু তুমি প্রতি চরণ কাব্য মাঝে,
বিন্দু তুমি অশ্রু ছোঁয়া ঠোঁটের খাঁজে।

বিন্দু আমার কাব্য অশ্রু খুঁজে,
বিন্দু আমার অসীম হৃদয় বুঝে,
বিন্দু আমার ভোরের রূপে

তৃতীয় পর্ব

বন্ধুর সাথে হাটতে হাটতে আলিম ভীষন ক্লান্ত। কোথায় যাচ্ছে কেন যাচ্ছে কোন জবাব নাই।তারা পুরা আহসান মন্জিল কমকরে তিনবার সব দেখে শেষ করে ফেলেছে।আনোয়ার সেই চুপচাপ একের পর এক ছবি তুলে যাচ্ছে।কমপক্ষে একশ ছবি তুলে ফেলেছে।শুধু মিউজিয়ামের আশেপাশের পরিবশের

রাত এখন দুপুর
কবিতারা ক্লান্ত বেতাল ঘুমে
সর্বহারা প্রেয়সীর মত উদভ্রান্ত
পাশের বেত বনে ডাকে একটানা ঝি ঝি
হৃদয়ের মরীচিকা করে হাহাকার
নির্জীব চোখের কোণে গড়ায় অশ্রু
কখনও তোমার পদধ্বনি ভাসে বাতাসে
কে যেন বলে ভুল সবই ভুল
অন্ধকার করে পরিহাস
বিচ্ছিরি লাগে সব কিছু
ভোর হউক অথবা রাতই থাকুক
জীবনের

একুশ এলে বাংলা মা
আঁচল বিছিয়ে বসে,
পিঠা পুলির মৌন সাজ
ছড়া কবিতায় মজে।

কত কথার রূপকথা যে
মায়ের বোলে লেখা,
আকাশ জুড়ে স্বপ্ন ভরা
বাহান্নের গায়ে আঁকা।

গুনগুনিয়ে গান ধরে যে
সর্ষে ফুলে মৌ,
সোঁদা গন্ধে মত্ত যুগোল
কোকিল ডাকে কুহু।

পাতা ঝরার হিমেল বনে
আম্র মুকুলের গন্ধ,
গাইছে গান গুনগুনিয়ে
ভ্রমর জুটি বন্ধ।

১৪২০@২৬

একটি দিন এতো আনন্দ
এতো আয়োজন
কাল কি হবে ভাবছ একবার ?
ইলিশ-পান্তা, কাঁচা মরিচ, পেয়াজ
ছিল তাদের আনন্দের আহার
আজ কেন ? দুর ছাঁই গরীবের খাবার।

মনটা মোদের বেজায় ভাল
চাইলেই হয় সাদা-কালো,
ভালোর চেয়ে মন্দ বেশি
করতে পারলে আরও খুশী।

স্বপ্নে পরিপূর্ণ মানব জীবন
স্বপ্নরাজ্যে করে বিচরণ,
সকল স্বপ্ন হয়

go_top