Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

খুঁজে বেড়াই সেই চলে যাওয়া দিনগুলোকে,
সূর্যাস্তের ঝাপসা আলোতে,
কিংবা অমাবস্যার অন্ধকার রাতে।
খুঁজে ফিরি, সেই সুখের দিনগুলোকে,
বিশাল ঐ মুক্ত নভোনীল আকাশে,
কিংবা সূর্যোদয়ের উজ্জল আলোতে।

অনুসন্ধান করছি, সেই রূপকথার গল্পগুলো,
অতীতের সেই কোনো একসময়টাকে,
একান্তে আপন করে ধরে রাখতে।
অনুধাবন করছি, সেই সুদীর্ঘ বছরগুলো,
যেখানে ছিল ভরা

সপ্তম পর্ব

গাড়ির ভিতরে মানুষ গুলো ভয়ে আতঙ্কে জমে গেল। যদিও সবাই এখানে কম বেশি সবাই সাহসী। অস্বাভাবিক পরিস্থিতির সাথে লড়তে লড়তে সবার মনোবল সাহস অনেকটা ই কমে গিয়েছিল। মশালধারী রা তাদের গাড়ির কাছে ক্রমাগত এগিয়ে আসছে। এখনো তাদের

আজ সকালটাই যেন কেমন,
তীব্র গরমে ঘামে ভিজেও
মুক্তি নেই গন্তব্যের পথ থেকে
চলতে না চেয়েও চলতে থাকা,
উদাস দুপুরের মত সবুজ সকালে…
বাসে উঠার তীব্র আকাঙ্খায়
ভীড় ঠেলে যখনই আমি উত্তরা বাসস্ট্যান্ড,
তখন যেন আরো বেশী করে লোকের সমাগম
পিচঢালা পথ রোদের আগুনে
যেন শিষ বের করছে,
কানে এয়ার

আনিস  সাহেবের বহুদিনের শখ একটা ভাল জাতের বিদেশি কুকুর পোষার । তিনি জানেন  , কাঁটাবনের পশু পাখির মার্কেটে আজকাল নানা জাতের ভাল ভাল বিদেশি কুকুর বিক্রি হচ্ছে । তাই একদিন নিজের শখ পূরণের আশায় রওনা দিলেন  কাঁটাবনের পশুপাখীর মার্কেটে ।

মার্কেট

মনে পড়ে? সাত পেরিয়ে বছর পড়ল আটে
তোমার আমার দেখা হল গুদাবাড়ি ঘাটে।

আমি কিছুই ভুলি নাই দিব্যি আছে মনে
তোমার গায়ে হলুদ শাড়ী, দোল ছিল কানে
নাকে ছিল সোনার ফুল হাতে রুপার বালা
সাথে ছিল কিশোর ছেলে আমি একেলা।

মনে পড়ে ? আকাশে রংধনু ছিল,

বিবর্তনের ইতিহাস অমিয় ঝক্‌ঝকে তারল্য মরীচিকা,
মিথের শরীর চুঁইয়ে চুঁইয়ে পরছে, ঘটনার উপপাদ্য
উদগীরণের মিশ্র জলীয়বাষ্প ছড়িয়েছে, পৃথিবীর আকাশ ময়
বড় বেশী স্বেচ্ছাচারিতায় জেগে উঠে পৌষ প্রণয়।

তাইতো ডাক দিয়ে যায় বাতাসের গান,
লকলকে সবুজ ডোগায় শিশিরের মগ্নতা,বিরহ অভিমান গ্যাঁট বেঁধেছে
বিবর্তনের স্বপ্ন মিশেল মৌনতা, সেই

 

 

মিথ্যা বলাটা দেখি ইদানিং এক আধুনিক কলা
উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর ছলা কলা
বড় লোকি ফ্যাশন এখন দিন দুপুর মিথ্যা বলা
তাই তো সবে হয়ে গেছে গোয়েবলসের চেলা;

 

চেলাদের মিথ্যা বলার ঠেলা – কান জ্বালাপালা
বুমেরাং হয়ে ঠাস্‌ ঠাস্‌ গালে পরে জুতার তলা
যত মারে

অতীত দিনগুলি ছিল বড়ই কঠিন
মানুষগুলো সহজ সরল সাদা মনের
মেনে চলত তারা সহজ জীবনের রুটিন ।

ঢেঁকিতে ধান তারা ভানতো
মিলেমিশে আনন্দ উল্লাসে
একে অপরকে কাছে টানতো।

ঘোলা ভরা ছিল সোনার ধানে
মৌ মৌ চারপাশ ধানের ঘ্রাণে ।
ছিল পুকুর ভরা মাছ
আর ফলে ভরা গাছ ।

দিগন্ত জোড়া

চেনা ছড়া 

(৫)
আমরা ছাত্র আমরা বল
আমরা ছাত্রলীগ।
আমরা কেবল হানাহানি
ছড়াই চারিদিক।

(৬)
‘গুণ’টা আসল শোনার পরে
যোগ, বিয়োগ আর ভাগ।
‘নাম কিছু নয়’ – শুনলো যখন
করলো ভীষণ রাগ।

(৭)
নিয়মিত লোডশেডিং তো
সকল খানেই চলছে,
“বিদ্যুৎ খুব দিচ্ছি বেশি” –
সরকার একাই বলছে।

(৮)
পরীক্ষা খুব ভালো দিলেও
সাহসীদের বুক,
ফলাফলের আগের সময়
করে যে ধুকধুক।

মনিরুল

নদীর ঐ পারের পাড়টা বেশ উচু ৷ এদিক থেকে একটা হাক মারলে তার প্রতিধ্বনি সোজা চলে এসে কানে বাজে ৷ ছোট্ট নদীর কোল ঘেসা খস্‌ খস্‌ বালুর চর এপারের খানিকটা ৷ দুপুরের রৌদ্রে মনে হয় এইমাত্র ছিপজালে আটকাপড়া অনেকগুলো রুপো

go_top