হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
ঋতু আর লিমা ওরা আমার অনলাইন ফ্রেন্ড । ওদের সাথে আগেও আমার মিট হয়েছে । ওরা আমাকে অনেক পছন্দ করে এবং আমিও তো অনেকদিন যাবত ওদের সাথে দেখা হয় না । তাই ফোন করে বললাম একদিন আস আবার দেখা করি
১৮৯১ সালে হাওয়ার্ড কার্টার মিসরে আগমন করেন। সে সময়ে বেশির ভাগ প্রাচীন সমাধি আবিষ্কৃত হয়ে গেছে এবং শত শত বছর ধরে সমাধি তস্করদের হামলার ফলে এ সব সমাধি প্রত্ন-সম্পদহীন হয়ে গেছে। তবে প্রত্ন খননের কাজে কার্টারের ছিলো অতুলনীয় দক্ষতা। তিনি
বাংলা আমাদের মাতৃভাষা, রাষ্ট্র ভাষা। এই ভাষায় আমরা সবকিছু শিখি। স্কুলে যাবার আগেই বাংলায় এক থেকে দশ পর্যন্ত গোনা শেখা হয়ে যায়। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র অনেক নৃ গোষ্ঠীরই নিজস্ব ভাষা আছে। সেসব ভাষার সাথে অতিঅল্প একটা পরিচয়ের জন্য এক থেকে দশ
মাত্র ২ সপ্তাহ হলো নতুন বাসায় উঠেছে অর্নব। নিচতলায় এক রুমের একটি ছোট্ট বাসা। পড়ালেখা একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএতে। নতুন বাসার উত্তর দিকের জানালাটি খোলাই হয়না বলা চলে। গরমের দুপরে ঠান্ডা বাতাসের আশায় হঠাৎ করে আজ জানালাটা খুলে প্রথমে চমকিত
যদি তোর ছোট্ট বুকে দারুন দুখে
কান্না আসে,
তবে ঐ ছোট্ট চোখে মনের সুখে
কাঁদিস যেন জগৎ ভাসে।
তবে কিন্তু রাখিস মনে কোথাও নিরজনে
কাঁদবি একা,
কেউ যদি যায় বোঝাতে তোর কাছেতে
দেখিস পায়না যেন দেখা।
যেন কাঁদতে কাঁদতে চোখের জলে ভাসিয়ে চলে
সকল দুখের তরী,
দুঃখ গুলো কাঁদলে পরে
আমার যা আছে তা দিয়েই চেষ্টা আমার যদি ভালবাসো,
আমি যা জানি তা দিয়েই চেষ্টা আমার যদি একটু হাসো।
বনে বনে কভু পাখি গান গেয়ে গেলে আমার হৃদয় তাতে,
পাপিয়ার সুরে আসো স্বপনে কোন বা শান্ত গভীর রাতে।