Today 25 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

* যারা সময়কে অপচয় করে তারাই বড় অলস *

* আল্লাহর ভীতি ছাড়া পাপ বর্জনের কোন পন্থা নেই *

* ধর্মনীতি বিহীন উত্তম চরিত্রবান হওয়ার কোন উপায় নেই *

* প্রেমের ন্যায় অধিক আকর্ষণ শক্তি কোন বস্তুতে নেই *

* যে জ্ঞানকে লুকিয়ে

কষ্টটা আমিই জানি
মো: ওবায়দুল ইসলাম

সুখের লাগি আগুন দেই পাড়ি
পুড়েছে দেহ ,পুড়েছে দুপাণি,
বউয়ের পরনে শত রঞ্জিত শাড়ি
সে কি জানে কষ্টটা আমিই জানি।

আমারি শ্রমে দু:খ শেষে আলো আসে
অথচ আলোহীন আমার দেহখানি,
সবাই আমাকেই কেটে খায় শেষে
ওরা কি জানে, কষ্টটা আমি

এতো ভালো কিভাবে বাসে মানুষ
যার  জন্য  মরে  যেতে  পারে,
বা  যুগ  যুগ টিকে থাকে স্মৃতির আঁকারে?
বড় আজব লাগে যেখানে জীবন শুধুই একার
তবে  কিভাবে  হয়  মানুষ  মানুষের!
সেভাবে কি যেভাবে নীলাকাশ ফানুসের!

কিন্তু সেখানেও রহস্য
মানুষ আসলে মানুষ বলেই ভালবাসে,
দূর থেকে বহু দূর


হঠাৎ করে ঘুম ভেঙে গেল। ভোর রাতের এ সময়ে আমার তেমন ঘুম ভাঙে না। কী জানি একটা স্বপ্ন দেখছিলাম। আবছা আবছা মনে পড়ছে; জঙ্গল, ফুল, ছোট সাদা বাড়ি। স্বপ্নে নাকি কোন রঙ দেখা যায় না। আমার মাথায় বোধহয় কোন সমস্যা

রাতের বেলায় ঢাকা শহরের রাস্তা বেশ ফাঁকা থাকে । মিজান সেই ফাঁকা রাস্তায় মনের আনন্দে গাড়ী হাকিয়ে বেড়ায় । কোনো কোনো রাত কাভার করে দেয় রাস্তাতেই । গাড়ী থাকলেও মিজানের মোবাইল নেই । সে ইচ্ছে করেই কিনে নি । তার

টেলিফোনের বিল দিয়ে যায়
টেলিফোনের লোকে;
তা নিয়ে কেউ রাগ করেনা
কেউ মরে না শোকে।
যখন তখন ডেড হয়ে যায়
চুল ছিঁড়ে সেই রাগে;
তারপরও সে বিল দিতে যায়
লাইনে দাঁড়ায় আগে !
কিন্তু যদি বিলের টাকা
ঠেকে লাখের ঘরে;
সবাই মিলে এক পলকে
ভূতকে আছর করে !
‘ভূতুড়ে বিল’ ‘ভূতুড়ে বিল’
জপতে

কাশফুলের ধবধবে সাদা দলের একটুকরো,
তার কালো চুলের সাথে লেগে ছিল বেশ কিছু সময়, মাকড়সার জালের মত
তির তির করে কাঁপছিল বেশ, আলতো হাতের ঘায়ে সিঁথির বিন্যাসে
উড়ে গেল শরতের এলোমেলো হাওয়ায়।

এলোমেলো মেঘের বেশ জট লেগেছে,
বোধ হয় বাতাস বিড়ম্বনা, স্মৃতির আকুলতা ছিল তেমনি

শক্ত শক্ত যত শব্দ

করি আমি মুখস্থ।

ঝাড়বো আমি তোমায় আজ

করবো তোমায় হেনস্থ।

রাগের জল ফুটছে টগবগ

আছে তোমার খবর।

কিটমিট দাঁতে দাঁত

যেন কাটছি জাবর।

 

কিন্তু একি হল

সবে গেলাম ভুলে।

যখন দেখি তোমার মুখ

যাই আমি গলে।

ফুটন্ত জল হিম হল

হিমাংকের নিচে।

কিছু আর বলা হয় না

ঘুরি তোমার পিছে।

চাঁদের দেশে চাঁদ কুমারী

কুমার থাকে কই ,

পাতালে যার বসত ভিটা

কেমনে আকাশ রই ।

 

চাঁদ থাকে মায়ের কোলে

নাম চাঁদ বুড়ি ,

সারা বছর সুতা কেটে

ভরে রাখে ঝুড়ি ।

 

চাঁদ মামা সবার মামা

রঙের জামা গায় ,

শোনামনির ঘুম পাড়াতে

ডাকে সকল মায় ।

 

আয় আয় চাঁদ মামা

টিঁপ দিয়ে

ওদের কোন কথা আমি কেন যেন ফেলতে পারছিলাম না–ওদের দু জনের সঙ্গে সমুদ্র পার ধরে ওপরের রাস্তার দিকে হাঁটতে লাগলাম। সামান্য গিয়েই বড় রাস্তা পড়ল, আর রাস্তা পার করতেই মাধবীদের হোটেল দেখা গেল। চাঁদের আলো আগে থেকে অনেক উজ্জ্বল হয়ে

go_top