প্রিয়!
সেই সে বিচ্ছেদের পর হতে
ক্ষণে ক্ষণে আমার এ মনের ঘরে
থেকে থেকে তীব্র জ্বালা ধরে
শুধু তোমারই তরে।
প্রিয়!
সেই যে হলে চোখের আড়াল
তারপর… কেটে গেল কত কাল
আরতো দিলে না দেখা
দু’জনে দু’প্রান্তে একা।
প্রিয়! তোমার মনের সিংহাসনে
জানি আমি হয়ে আছি অমর,
প্রত্যাশা করি তোমার আমার
আবার হবে
Top today
শান্তি কী আর
আসবে নারে আমার
দেশের চত্বরে ?
নির্বাক হয়ে দেখে যাব
লাশের সাগর কত্তরে ?
শ্রমিক বলে দাম কেন
নেই কারখানার ঐ
কর্মতে ?
ঐ হারামির কাজ
করে আজ রক্ত
ঝড়ে চর্মতে।
এত্ত এত্ত মানুষ
মেরেও পার কেন পায়
বিত্তবান!
এসব দেখেও
কাঁদছে না আজ
নরপিশাচের
চিত্তখান।
মজলুমেরা পায়
না বিচার
দোষটা কি সব
রাজনীতির ?
নষ্টেরা করে ক্ষমতা
দখল নষ্ট
১৮৩৮ খ্রীষ্টাব্দের ২৬ জুন চব্বিশ পরগণার অন্তর্গত কাঁঠালপাড়া গ্রামে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন। বঙ্কিমচন্দ্রের বাবা যাদবচন্দ্র ঐ বছর মেদিনীপুরে ডেপুটিতে কলেক্টর পদে উন্নীত হয়েছিলেন। বাড়িতেই গ্রাম্য পাঠশালায় গুরুমশাইয়ের কাছে কয়েকমাস লেখাপড়ার পরে বঙ্কিমচন্দ্র বাবার কর্মস্থল মেদিনীপুর জেলার ইংরেজি স্কুলে ভর্তি