Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

পূর্ব প্রকাশের পর

মহাকাশ যান অপপলে এন্রয়েদ এর ভাগ্যাকাশে আবার নুতুন এক দুর্যোগের সূচনা হইতে পারে। মনুষ্যকুল থেকে শক্তি চলিয়া যাইতে পারে অপরাজিত যান্ত্রিক শক্তির কাছে। কয়দিন ধরে এ ভবিষ্যতবানী করিয়া যাইতেছেন বৃদ্ভ ফাদার পটার। তার কাজ হচ্ছে সৌর মন্ডলী গ্রহ

নারিকেলডালের ফাঁকে দেখা মিলে শান্ত আকাশ–

চিরচেনা গতিময় সাদা মেঘের ভেলা চলে অচেনায়

তুবার ছায়াতলে বসে কে যেন বাজাচ্ছে তারহীন বীণা

নিবিড় ওই সুরাবেশে আত্মহারা নিখিল–

সুবর্ণলতিকায় জড়ানো মহাবৃক্ষটি।

 

নক্ষত্রের দেশে বসে পাতালধূলি গনে যে–

জন্মের আগে মৃত্যুর তিলকচিহ্ন লেগে দে সৃষ্টির কপালে

চেনা পথের যাত্রী–ভুল পথে

তুমি মানুষ

তোমার মূল্যবোধ আছে

আছে বোঝার ক্ষমতা

স্পর্শে অনুভূতি আছে

দুই নয়নের পরেও আছে চার নয়ন

তুমি মানুষ,

তোমাকে ভাবতে হবে

তোমার নিজেকে নিয়ে,

তোমার পাশের জনকে নিয়ে

যে তোমার এক মুঠো ভাতের

আশায় থাকে,

আমার জীবন পুষ্প বিকশিত হবে বলে
প্রতি মূহুর্তে তাই বিকাশের পথ খুঁজে চলে;
রসহীন ঊষ্ণ মরুর মতো নিখিলের বুকে
ক্ষুধাক্লিষ্ট দেহে পিপাসায় ধুকে ধুকে।
আশা তার একদিন প্রস্ফুটিত হবে সে
মাতাবে ধরণী দারুন সুগন্ধ সুবাসে।
কিন্তু হায় !
আশা তার বৈশাখী হাওয়ায় উড়ায়।
এক বিন্দু জল নেই প্রেরনার

 

.

বামন ও হাত বাড়ায় চাঁদের পানে
কি জানি কি আছে রাঁধার মনে
কৃষ্ণ বাজায় বাঁশী একা দূরের বনে
রাবণের বিদ্বেষ সদা কৃষ্ণের সনে।

 

.

আকাশপানে হাওয়ার টানে
রঙ্গের ঘুড়ি ওড়ে ,
নাটাই হীন – সুতা বিহীন
আকাশ মাঝে ঘোরে ।

ডানা মেলে –চিল খেলে
মহাশূন্যের মাঝে ,
কি পায় – কি খায়
সকাল দুপুর সাঝে ।

দুপুর বেলায় – ঘূর্ণি হাওয়ায়
ঘুড়ি টেনে নেয় ,
গ্রাম পেরিয়ে – মাঠ পেরিয়ে
নামিয়ে সে –দেয় ।

যত বুনোদের গ্রামের কাছে আসছিল ততই উটনের মনে ভয় ও উত্তেজনা বেড়ে যাচ্ছিল। কে জানে এ অভিযানই জীবনের শেষ কি  না–এমন ভয়ঙ্কর অভিযানে এর আগে সে  কখনো যায় নি। জীবনের শেষ ইচ্ছেই তো এটা ছিল। ভয়ঙ্কর কোন রোমাঞ্চকর যাত্রার জন্যে এটা

ধন্য ধন্য নেতা ধন্য
মোরা আপনাদের গোলাম নগণ্য।
মোরা বড়ই নির্বোধ-অজ্ঞ।
আপনারা জ্ঞানীগুণী বিজ্ঞ।

বেখেয়ালে খেয়াল করিনি
ছোট্ট করে লেখা শর্ত।
কেমনে বুঝি আপনাদের
মারফতি কথার অর্থ?
আপনাদের আশ্বাসের বাণী
কানে লাগে মধুর মতন।
মায়া কান্নার ফান্দে পরে
ভাবি আপনাদের আপন।
চিনতে পারি না আপনাদের
আপনারা গিরগিটির মতন বর্ণচোরা।
আপনারা টাকি মাছের মতন পিছল
তাই

এবার তোর জীবন বাঁচা হৃদয় বেচা
গণতন্ত্র,
এবার পথে রক্ত চোখে মলিন মুখে
হৃদযন্ত্র।

এবার পথে কালনাগিনী বিষের রানী
তুলছে ফণা,
মায়ের বুকে বিষ কামড়ে রক্ত নীড়ে
জীবন বোনা।

এবার তোর জীবন বাঁচা হৃদয় বেচা
গণতন্ত্র,
এবার শিখে নে আবার শাপ তাড়ানোর
তন্ত্রমন্ত্র।

মায় তাকিয়ে রক্ত চোখে রক্ত

মেঘ দিয়ো না আমার আকাশে
তৃষ্ণায় হয়েছি কাতর
একফোটা বিশুদ্ধ বারিধারা দিতে পারো ।
সীমাহীন নীল দিয়ো না আমার অসীম আকাশে
যদি দিতে চাও, দিয়ো!
মেঘের পর ভেসে উঠা রংধনু আকাশ ।
ঝাঁঝালো রোদে পুড়িয়ে দিয়ো না
আমার ভালোবাসার আকাশ,
চাও যদি কিছু দিতে!
একটুকু ছায়া দিয়ো আমার আকাশ

go_top