Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বিজয়ে দিতে চেয়েছিলাম
তোমাকে বরমাল্য
একটি ফুলের তোড়া
অথবা একটি মালা
যথসামান্য।

নহে কিছু অসমান্য
তা তোমার কীর্তি
আর মহিমার কছে।

তুমি বললে প্রিয়া
এ নহে শুধু তোড়া
নহে সামান্য।

আমার কছে তা
অসামান্য
হৃদয়ের নৈবেদ্য।

কি চায়
একজন সাধারন মানুষ দেশের কাছে,
দেশের রাজনীতিকদের কাছে…
বস্তা বস্তা টাকা, বিলাসী বাড়ি…?
না না নাহ্ এগুলো কিছুই না
চাওয়া শুধু এতটকুই
শান্তিতে পথ চলা
হাজার পরিশ্রমে ঘামের পর
একটু স্বস্তিতে নিঃশ্বাস ফেলা ।

কি চায়,
কতটুকুই বা চায়
একজন সাধারন মানুষ
দেশের রাজনীতিকদের কাছে…
অথবা উচ্চ মাথাওয়ালা ব্যক্তিদের কাছে….
এত্তবড় একটা

কবিতা
ভাবনা হয়
-কে,এইচ,মাহাবুব
***************************

কারো দিকে তাকাতে নেই
তবে ভালো লাগবে তারে ,
ভাবতে নেই সরল মনে
মরবে হৃদয় ভাবনার ভাঁড়ে ।

না ভাবলেও ভাবতে হবে
তাঁকে নিয়ে শতবার,
রাতের বেলায় স্বপ্ন হয়ে
চোখে ভাসবে বারবার ।

সকালের ভাবনা হবে
যদি স্বপ্ন থাকে মনে,
কাজের ফাঁকে ভাববে তাই
একাকী নীরব নির্জনে ।

কভু যদি আসে

 

বানের   জল

বানের  জলে  ভাসছে  বাড়ি

উঠছে   গিয়ে  বাঁধে,

ধান  আর  চাল সব   ভেসে  যাওয়ায়

সখি   বসে   কাঁদে  ।

গরু   ছাগল   ভেড়ার   সাথে

ভেসে গেল   সব  হাঁস

সাদা    বুড়ি   ভাসতে   গিয়ে

আকড়ে  ধরে  এক বাঁশ ।

ভেলার  

স্বপ্নতো ছিল মাত্র এক মুঠো
চাওয়া পাওয়াও ছিল ছোট ছোট ।

সাগর সম পাওয়ার দাবী ছিল না
দিতে পারতে বৃষ্টির একটি ক্ষুদ্র কণা।

আজও হতে পারলাম না অভিমানী
মান যে ভাঙ্গাবে না তাও জানি।

ভালবাসার মাঝে টেনে আন যুক্তি
ভালবাসার প্রকাশ মানে বিরক্তি।

স্বপ্নতো ছিল না বেশি কিছুর
আকাঙ্ক্ষাও

বিষক্রিয়া

                                                                                                                 নুরুজ্জামান মাহ্‌দি

 

হৃদয়ের আড়ম্বরের বাইরে

ধমনীর বেড়িবাঁধ পাশ কাটিয়ে

স্তুপীকৃত লোভ অন্যায় ভ্রষ্টতা

 

মহাসড়ক থেকে দেখা যায়

বুড়িগঙ্গার বেড়িবাঁধ

পাশে আবর্জনার বিশাল স্তুপ

গড়ায় বুড়িগঙ্গার রক্তে

বিষ ছড়ায় ধীরে

ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে

বিষাক্ত হয়ে ওঠে

 

সমস্ত বিষ একবারে

রক্তে মিশে মৃত্যু নিশ্চিত

তার নিজের

ধীরে পরিমাণে বাড়ে

বিষধর হয়ে ওঠে

মৃত্যুর কারণ অগণিত

ফাঁসির দঁড়িতে রাজাকার

-মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন

কে সমর্থন দেয় এই জানওয়ারগুলোকে,
এরা ‍নেহাত জানেনা মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাস,
রাজনীতির নামে কত বড় করেছে সর্বনাশ।
এরা রাজাকারের মুক্তি চায়, জানওয়ারদের,
যে কুকুর শিয়ালেরা রক্তবন্যায় মেতেছিল তাদের।
অবুঝ সন্তান তোমরা, শিক্ষার আলোয় এ কেমন প্রতিফলন,
তোমাদের অপব্যাখ্যায় তারা করে চলেছে লালন-
ধর্ম

আমি চিনেছি আমাকে
চিনেছি তোমাকে
বুঝিতে চিনিতে নেই বাকি
তুমি নিবিড় কুঞ্জের পাখি ।।

হৃদয়ে শুধু যে তোমারি বাস
তোমারি পাবার কত যে আশ্ব
তোমাকে হেরিয়ে হাসিবে
আমার অনুরাগের আঁখি ।

ঐ ………….।।

তোমারে ভাবিয়া হিযলের কমল
মম চিত্তে ধরিছে অনল
গগনের তারা ভেবে করেছি ভুল
হৃদয় তরী আজ নাহি পায়

কাল সূর্য ওঠেনি আকাশে,আজও না
ঘোর অন্ধকারে ঢেকে গেছে এ পৃথিবী
কার অভিশাপে জানিনা এহেন নিশী,
ত্রিলোকে দূর্যোগের প্রলয়ঙ্কারী ঝঞ্ঝা।
কাঁপছে আকাশ, কাঁপছে বাতাস লয়ে
পুরুষ ও কাপুরুষ কাঁপছে সবাই,
কাঁপছে এ ধরা,মা বসুমতি নিকারে
হে প্রভু,পরিত্রাণের নেইকি উপায়?

হেনকালে পূব আকাশে কে দেখা

শাহ আলম বাদশা

হৃদয়কোণে দুঃখ যখন জাগে

চাঁদের আলো দেয় কপালে চুম

যায না বলা দারুণ কীযে লাগে

জড়ায় চোখে তাইতো এসে ঘুম!

মন-মাতানো মিষ্টি বাতাস এসে

আদর করে ছোঁয়ায় চুলে হাত—

যাই হারিয়ে ঘুমপাড়ানীর দেশে

এমনি

go_top