আজ ঈদের ঠিক পরের দিন। ঈদের দিনে ঢাকা শহরে থাকার ফলে একটু অন্যরকমভাবে ঈদ উপভোগ করলাম। সকল মানুষের গায়ে নতুন জামা, এলোপাতাড়ি ছোটে চলা। ছোট্ট বাবুদের বাদ নামানা হেঁটে বেড়ানো, মাঝে মাঝে সীমানা ডিঙিয়ে চলে যাওয়া ঈদের আমেজকে এবং এর
নীরবতার একচ্ছত্র আধিপত্য,
বিবেকের একচ্ছত্র নীরবতা।
আধিপত্য’র একচ্ছত্র অধিকার,
বঞ্চিতের একাধারে নিষ্ক্রীয়তা।
সংশয়, স্বকীয়তায় স্বতন্ত্র,
স্বতন্ত্র চেতনা লুপ্ত/বিলুপ্ত।
শঙ্কায় শাণিত অজানা ভবিষ্ণু,
ভবিষ্ণু ভীত ভিত্তিহীনতায়।
সকলসবে মিলে করেছে;
দুর্মতির যত দুর্বৃত্তায়ন,
বিস্তৃত হয়েছে জগৎময়।
দৃবৃত্তেরা-
শাসন করছে সর্বময়,
শোষন করছে সমুদয়।
আজই করবে শেষ সকলই,
সকলের সঙ্গতি শুভমতি
শঙ্কা কিরে তোর?
অধর্মের কি আছে জোর?
ধর্ম নিয়ে বকধার্মিকতা,
আজাদি
শুনেছি, আমাকে
সামনে চেয়েছো তুমি।
বেশি না, মাত্র একশ’ বছর পর
দাঁড়াবো একাকী তোমার সামনে এসে।
ভেবোনা সুপ্তি
অল্প সময়টুকু
চোখের পলকে
এমনিতে কেটে যাবে।
অগ্নিবরণা,
অপেক্ষা করে থাকো।
এখন আমার
নিদারুণ ব্যস্ততা……
তুমি যে গোপনে
আমাকেই ভালোবাসো,
এ খুশি আমার
সারাটা পৃথিবী জুড়ে
পরমানন্দে রাষ্ট্র করছি আমি।
একশ’ বছরে
এই কাজটুকু সেরে
একছুটে এসে
কখন যে ছুঁয়ে দেবো..
টেরই পাবেনা
চমকে
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
ব্যাঙের নাকি সর্দি লেগেছে
রতন, মানিক বলে
এই কথাটি শোনার পরে
গদাও তাদের দলে।
পানির মাঝে আহার বিহার
পানিতে যার বাস
সেই ব্যাঙেদের সর্দি-বেমার
ভীষণ সর্বনাশ?
ব্যাঙের আবার সর্দি কেন?
চলছে আলোচনা,
সকাল বিকাল বিরাট মিটিং
করছে যে তিন জনা।
একজন কয়, ‘ডাক্তার ডেকে
চিকিৎসা করতে হবে’।
আরেকজন কয়, ‘এসব কাজে
পয়সা লাগবে