Today 22 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

সকাল থেকে বাম চোখটা কিরকির করছে। লক্ষণ ভাল না।হারাধন

জ্যোতিষী বলেছিল,উনপঞ্চাশ বছর বয়সটা একটু সামলে সুমলে চলো

শিবু, কোষ্ঠী অনুযায়ী ওই বছরটায় তোমার জীবনে অনেক ঘটনা ঘটবে।

— মরেটরে যাব নাকি ঠাকুর?

—বালাইষাট মরবে কেন,জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে, এ বিষয়ে কোন

ভবিষ্যৎবানী খাটে না।তবে আমার

 

 

শাক দিয়ে মাছ ঢাকলে

 
লেজ নাড়ে মাছে

 
দিন-দুপুরে মিথ্যে হাকলে

 
গাধা হাসে গাছে ,

 
বানরকে লাই দিলে

 
মাথায় উঠে মূতে

 
অবশেষে মান-ইজ্জত যায়

 
পালা-কুত্তার হাতে।

 

 

……………………………..

      

বাঁশের আগায় বইসা পাখি কান্দে

পাখির নাকি সখিয়া আটকা পড়ছে ফান্দে,

আমি কান্দি যৌবন জ্বালায় আইলো মোর বন্ধে

আমার বয়সী যারা সবাই ঘর বান্ধে ।

 

নদীর ধারে বইসা আমি খোঁজি আমার সখা

কতজনাই এল গেল বন্ধুয়ার নাই দেখা,

আমার ঘাটে প্রেমের তরী কেহ নাহি

(চতুর্থ পর্ব)
(পাঁচ)
গ্রীষ্ম কাল।
সন্ধ্যা হতেই দ্রুত রাত বাড়তে থাকে। ভ্যাপসা গরম। মাথার উপর টিনের চাল। বৈদ্যুতিক পাখা নেয়। তিমির কতদিন ভেবেছে এমাসে একটা ফ্যান কিনবে। আর হয়ে উঠেনি। রাতের কোলাহলটাও সহজে থামে না। অনন্তর ভালোই লাগে। রান্নাও শেষ। তাল পাতার হাত

শৈশবের সুপ্রিয় রচনা তুমি
কৈশোরের সুপ্রিয় বাহন
দুরন্তপনায় হাজার কাহিনী জাগানিয়া
এই বেলা তুমুল তারুণ্যে তুমি
স্মৃতিভারাতুর !
প্লেনের টিকিট কেটে
আকাশের বদ্ধ জানালায় মন ভরে না যে !
বাসের ভীড়ের চাপ দু’চোখের বিষ
রেলগাড়ী বড়ো বেশি ঝাঁকি ও শব্দপ্রবণ
তিনচাকা মাঝে মাঝে টানে
নৌকা ভ্রমনের তুলনাই নেই
অবারিত নদী ও

– এই ভিজছো কেন?
– ভালো লাগে।
– চলে এসো ঠান্ডা লাগবে।
– লাগুক।
– দেখো আমাকে বিপদে ফেলো না।
– আচ্ছা।
– কী আচ্ছা?
– বিপদে ফেলবো না।
– ভিজছো কেন তাহলে?
– বিপদে ফেলবো না বলেছি, ভিজবো না তা তো বলিনি।
– তুমি একটা পচা।
– তুমি খুব ভালো।

…..

মানুষ হওয়ার দায় চিরকালের । তবু নিরন্তর অমানুষ হয়ে থাকা । এই নির্মম চেষ্টাহীন অমানুষ, যত সাবলীলভাবে এবং তা সজ্ঞান ও অজ্ঞানে হয়ে  চলি তার বৈপরীত চেষ্টা কোন কস্মিনকালে হৃদয়ে জন্মাবে কে জানে ? হয়তো কোন কালেই নয় । হয়তো

বই পড়া বা বই মেলার কথা বলতে গেলে যে  কথা টা প্রথমে চলে আসে তা আমার পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড এর কথা। আমার জন্ম হয়েছে খুব রোমান্টিক আর নভেল পড়ুয়া মা বাবার ঘরে। বাবা একইসঙ্গে ছিলেন যেমন ধার্মিক মনের তেমনি ছিলেন সংস্কৃতি

শশীর কর আসে অভ্র হতে
আঁধার নিশিকে অংশু দিতে
সেতো নহে ঈশ্বর আছে তার মূর্তি
আসল স্রষ্টার নাহি কভু অস্থি ।
ওরে বিধুর আলো
তুই তিমির ভালো
তুমিতো রজনীর অহংকার
নিশ্চই জানিস তুই কার তাবেদার ।
তোর কিরণে কত ফোটে রঙ্গন
পরিনত হয় নব জীবন
তোর বিভায় ভরে কেন মন?

অঞ্জনার মেয়ে হয়েছে, খবরটা শোনার পর থেকে দীপক বাবুর বাড়িতে আনন্দের বন্যা বইতে শুরু করেছে, দীপক বাবু আত্মীয়-স্বজনদেরসবাইকে মোবাইল করে আনন্দের খবর জানাতে শুরু করল। অঞ্জনার মেয়ে হওয়ার খবর শুনে প্রিয়ন্তীও খুব আনন্দ পেল। সে মনে মনে নানান কিছু ভাবতে

go_top